বয়সকা মাযের সঙ্গে প্রেম

Story Info
যোয়ান ছেলের শক্ত জিনিসটা উনার সারি জড়ানো ভরাট পাচ্ছায় অসভ্য
23.5k words
3.96
63.4k
3
Share this Story

Font Size

Default Font Size

Font Spacing

Default Font Spacing

Font Face

Default Font Face

Reading Theme

Default Theme (White)
You need to Log In or Sign Up to have your customization saved in your Literotica profile.
PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here
sabuban
sabuban
50 Followers

বয়সকা মাযের সঙ্গে প্রেম
ঘরে ঢুকে ছেলে পেছন থেকে বয়স্কা মাকে জড়িয়ে ধরে ফরসা আদুল পিঠে চুমু খায় “উমম দুষ্টু বাইরে থেকেই এসেই দুষ্টুমি শুরু? কী করে বুঝলে? যোয়ান ছেলের শক্ত জিনিসটা উনার সারি জড়ানো ভরাট পাচ্ছায় অসভ্য আদর জানাচ্ছে সেটা বয়স্কা মার বুঝতে অসুবিধা হবার কথা নয়। এখন প্রায়দিন ঘরে থাকলেই ছেলে মাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে সেটা ক্রমে ক্রমে বাড়চ্ছে নিভা দেবী প্রথম প্রথম সঙ্কোচ থাকলেও মানিয়ে নিয়েছেন এই বয়সের ছেলের মেয়েলি শরীরের খিদে প্রবল হবে সেটাই স্বাভাবিক। বয়স হলেও উনার মেয়েলি শরীরটা বিশেষ করে সারির নিচে ব্রা তে আটকানো দুধের বিশাল ভাণ্ড দুটো ও ভারী পাচ্ছা শরীর উপর থেকেই যেকোনো লোকের জিনিসপত্র শক্ত করার পক্ষে যথেষ্ট। উনার চলা ফেরা কথা বার্তা কেমন যেন সেক্সি সেক্সি ভাব, ছেলের মনটা আস্তে আস্তে বয়স্ক মাএর দিকে আকৃষ্ট হয়ে উঠতে শুরু করেছে। পাশে বসে টিভি দেখার সময় প্রায়ই ছেলের শরীরে নিজের শাড়িতে ঢাকা ভীষন বড় স্তনভার দুটি ছেলের গায়ে চেপে চেপে ধরেন ছেলের ভাল লাগাটাই স্বাভাবিক। ইচ্ছে করেই জওয়ান ছেলেকে প্রশ্রয় দেন, ছেলেও বয়স্কা মাএর নরম মেয়েলি শরীরেরছোয়া পেতে পেতে নেশার মত লাগে মা এর শাড়িতে জড়ানো ভারী উরুতে হাত রাখে। টিভিতে দেখতে থাকা ছবির থেকেও বেশি ওদের প্রেমিক প্রেমিকা লাগে। প্রথম প্রথম এভাবে শুরু হয়েছিল দুই তিনদিন পর একলা ঘরের ভিতর বয়স্কা মামনিকে আরো কাছে পাবার ইচ্ছাটা হু হু করে বেড়ে গেল। নিভাদেবীও জওয়ান ছেলেকে প্রশ্রয দিলেন “মাম আমার আরো কাছে এস” “ওমা আমি তো তোর কাছেই” বলে আরো ঘনিষ্ঠ হলেন এতক্ষণ ছেলের শরীরের অল্প অংশে উনার বৃহত্‍ স্তনের স্পর্শ লাগচ্ছিল কাছে সরে আসায়ে পাতলা কাপড়ে ঢাকা বিরাট দুদূর প্রায়ে পুরোটা ছেলের শরীরে চেপে ধরলেন “এবার খুশিতো?” “উমম মামনি তুমি এভাবে আমার সঙ্গে থাকলে ভীষন ভাল লাগে” বেটাছেলের কাছে বড় দুদুর ঘোষাঘোষি সবসময় ভাল লাগারই কথা ছেলে এক হাত দিয়ে মাএর মুখটা কাছে নিয়ে এসে গালে ঠোঁটের ঘষা দেয় নিভা দেবীর শরীরে সির সির করে “তোমায়ে ভিষণ আদর করতে ইচ্ছে করছে” নিভা দেবী ঘন হয়ে আসেন ভারী স্তন দুটোর পুরোটাই ছেলের রোমশ বূকে তাদের

ভালোবাসা জানাচ্ছে “ও মা, আমি কোনও সময় তোকে ফিরিয়ে দিয়েছি? মনে মনে বলেন শুধু চুমু চাই না আরো কিছু? কাছে আসা মায়ের সলিড মাংসল স্তনদুটার চাপ ওর বুকে পিষে চলেছে “আমাকে তোমার কাছে আস্তে দাও” নিভা দেবী ছেলেরঠোঁটে আল্তো চুমু খেয়ে বলেন “দুষ্টু ছেলে আমি তো তোর কাছেই”, মনে মনে বলেন আমার সঙ্গে বৌয়ের মত প্রেম করতে ইচ্ছে করচে বুঝি? মাযের গরম দুদুর স্পর্শ পেয়ে ছেলের শরীর ছটফট করছে ছেলে বসা অবস্থায়ে মায়ের শরীরটা জড়িয়ে ধরে পাজামার নিচে জেগে ওঠা শক্ত পৌরুষ উনার তলপেটে চাপ দেয় ছেলের গরম ঠোঁট গাল বয়ে নিচে নামে নিভা দেবী ছেলের মাথার চুলে হাত বুলিয়ে আদর করেন “এই দুষ্টুমি নয়, সোনা অনেক আদর হয়েছে এবার আমাকে জড়িয়ে ধরে চুপটি করে বস” ছেলে সবে বয়সকা মাএর বিশাল পয়োধরের লোভনীয় আরামের স্বাদ পেয়েছে ছাড়বার প্রশ্নই ওঠে না বিশাল স্তনের খাঞ্জে ঠোঁট নেমে আসে দু তিনটে চুমু আরেকটু নামলেই মাযের মাংসল স্তনের পাহাড় ব্যাটাছেলের সব কামার্ত তেষটা মেটাবার জায়েগা “উমম দসসি ছেলে ওরকম করে না” নিভার স্বর আবেশে ঘন হয়ে আসে ছেলের পাজামার নিচে মোটা পুরুসাঙ্গটা কী মিষ্টি ধাক্কা দিচ্ছে তলপেটের চারপাশে নিজের ছেলে না হলে কখন হাতের মুঠোর মোধ্যে ওটাকে নিয়ে মেয়েলি কামনার খেলা শুরু করে দিতেন। ছেলের হাত থাবা দিয়েই সরাসরি মাএর বৃহত্‍ স্তনভার শাড়ির উপর থেকেই বাসের হর্নের মত আরামদায়ক ভাবে মুচড়ে ধরে “মামনি তোমাকে আমার খুব পেতে ইচ্ছে করছে” নিভা দেবীর চোখ আবেশে বুজে আসে কতদিন পর ব্যটাছেলের হাতের তীব্র আরামদায়ক চাপ নিজের ভারী স্তনের উপর রতি অভিজ্ঞা নিভার ভেতরের কামার্ত বাঘিনীকে জাগিয়ে তোলে “ইসস দুষ্টু ছেলে এরকম করতে নেই মাযের সাথে’ “মাম তোমার দুদুতে মুখ দিতে না দাও শুধু একবার ব্লাউজটা ব্রাটা খুলে আমাকে দেখতে দাও, হাত দিয়ে আদর করতে দাও তোমার এ মেনা দুটো যা বড়ো সাইজের আসে পাশে কারোর নেই” “না সোনা আজ নয়”, মনে মনে ভাবেন (একটু সময়েই তুই যেমন পাগল হয়ে উঠেছিস ব্লাউজ খুলে তোর কাছে এলে আমাকে পাবার জন্য তুই খেপে উঠবি) আজ অনেক হয়েছে” নিভা দেবী উঠে নিজের ঘরের চলে যান শোবার

আগে ভেতরের ব্লাউজ ব্রা খুলতে খুলতে ভাবেন অনেকদিন পর উনার গোপন জায়েগাটা পুরো রসে ভিজে গেছে, ঘরের মধ্যে জওয়ান ছেলেকে যেভাবে প্রশ্রয় দিয়ে, দিয়ে উত্তেজিত করেচ্ছেন, ছেলে এখন মা এর বড়ো দুদুতে মুখ দেবার জন্য মা কে কাছে না পেলে পাগলের মতো ছটফট করবে বিশেষ করে আজকে ছেলেকে যে ভাবে আদর করতে দিয়েছেন, দুষ্টুটা মাএর বড়ো বড়ো দুদুর ভেতরে জমা মধু খাবার জন্য যা কিছু করতে পারে। এটাও ঠিক বন্ধ ঘরের ভিতর পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে যদি নিভাদেবী অসভ্য খেলায়ে মাতেন, ছেলে ব্লাউজ, ব্রা ছাড়া বয়স্কা মা কে জড়িয়ে ধরে আদর করে, কেউই জানতে পারবে না, মনে মনে সেকথা ভাবতে ভাবতেই কামার্ত হয়ে ওঠেন ছেলে নি:শব্দে কখন পেছনে এসে দাড়িয়েচে টের পান নি, ব্লাউজটা সবে ছেড়েছেন পরনে শুধু ব্রা “মাম” ছেলে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে মাযের ফরসা পিঠে চুমু খায়ে পেছন থেকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে, নিভা দেবী মুখ টিপে হাসেন (উমম সোনা আমার শরীর তোর শরীরে নিষিধ্য নেশা ধরিয়ে দিয়েছে) ছেলে মুখটা মাযের নগ্ন পিঠের উপর চেপে বসে থাকা ব্রার ফিতার চারপাশে ঘুরতে থাকে ওটা খুলতে পারলেই কেল্লা ফতে, বয়সকা মা এর চল্লিশ সাইজের ডবকা মাংসল দুদু দুটো ওর হাতের মোধ্যে ইসস কথাটা ভেবেই রতন আরো ঘন হয়ে আসে নিভা দেবীর সাযা জড়ানো পাছায়ে শক্ত পৌরুষ এর চাপ বুঝতে পারেন “উমম দুষ্টু সোনা প্লিস এভাবে নয়” ছেলে দাঁত দিয়ে অদ্ভুত ভাবে ব্রার হুকটা আলগা করে দেয় “মাম আজকের রাত টা তুমি আমার ইচ্ছাটা পূরণ করে দাও” “এই দস্সি ছেলে তুই আমাকে যেভাবে জড়িয়ে ধরে আছিস কেউ দেখলে কী ভাববে?” “ঘরের ভিতর ব্লাউজ ব্রা খোলা এই অবস্থায়ে তোমাকে আদর করলে এমন কী তুমি আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার সঙ্গে সারা রাত বিছানায় শুলেও কেউ জানতে পারবেনা। ” ওমা তুই তো বৌয়ের মত আমাকে কাছে চাইছিস, এই বয়সে সেটাই স্বাভাবিক তার চেয়ে বরং তুই বিয়েটা কর” ঘন হয়ে আসা জওয়ান ছেলেকে আরো তাতাতে চান “না, বিয়ের পরও তোমাকে আমার কাছে পেতে ইচ্ছে করবে তখন? তখন না হয় ঘরের ভিতর আমাকে বৌয়ের মত এভাবে জড়িয়ে ধরে প্রেম করবি” না আমি তোমাকে ভালোবাসতে চাই


আমার সব কিছু তোমাকে দিতে চাই জোয়ান ছেলের বয়সকা মা এর প্রতি ভালবাসা টা নিজের সাযা জড়ানো পাচ্ছার উপর ক্রমাগত ঠাসতে থাকা শক্ত মোট লিঙ্গটার কঠিন স্পর্শে বুঝতে অসুবিধা হয় না দুই ঊরুর মাঝে আবার ভিজে ওঠে দুই হাতে মার নধর শরীরটা নিজের কাছে আরো কাছে টেনে সায়া জড়ানো ভারী মাংসল পাচ্ছায় আরও গভীরে যেতে থাকে হাত দুটো উঠে আসে প্রায়ে উন্মুক্ত ব্রা সমেত ঝুলন্ত বিশাল স্তন দুটোর উপর “উমম সোনা এ দুটো পেলেই শান্ত হবি? না দুষ্টু ছেলে, আমার কাছে আরো সুখ পেতে ইচ্ছে করবে” ছেলের হাতের থাবার মধ্যে বয়স্ক মা এর বৃহত্‍ মাংসল স্তনভার দুটো মৃদু চাপ খায় ছেলে মা এর খোলা পিঠে চুমু খেতে খেতে বলে “ব্যাটাছেলেদের কিভাবে আদর করতে হয় সেতো তুমি ভালই জানো মামনি” নিভা শরীর নিচে হাত গলিয়ে নিপুণ ভাবে ব্রাটা খুলে ফেলেন সায়াটা বুকের উপর তুলে সরাসরি ছেলের মুখোমুখি হন বিশাল দুদু দুটো পাতলা সায়া সমেত ছেলের বুকে মিশিয়ে দিতে দিতে আধো আধো স্বরে বলেন “উমম দুষ্টু, আমার ভীষণ লজ্জ্যা করছে, আমার দুদুর সাইজ দুটো এততো বড়ো বড়ো একবার পুরোটা দেখালে, কথা দে সোনা ছেড়ে দিবি আমায?” যদিও উনি মনে মনে জানেন সেটা অসম্ভব, সম্পুর্ন খোলা অবস্থায়ে উনার বড় বড় দুদু দেখার পর কোনও বেটাছেলে দুদু না চুষে ছাড়বে না “কী বলছ মামনি? তোমার এই টাইট সলিড দুদুর জন্যই তোমার সঙ্গে প্রেম করার জন্য যে কোনও লোক পাগল হয়ে উঠবে” “ধ্যাত! অসভ্য তুই শুধু আমাকে এরকম ভালবাসলেই হবে” রতন ফিস ফিস করে বলে “মামনি তুমি তো জানো তোমাকে আমি কিভাবে কাছে চাই? মা এর সায়া সমেত ব্রা ব্লাউজহিন বৃহত্‍ স্তন টিপে ধরল “সারা রাত তোমাকে কাছে পেলেও আমার মন ভোরবেনা মামনি তোমার দুদু দুটো এততো বড়ো হয়েও কী টাইট যে কোনও অল্প বয়সী মেয়েও হিংসা করবে” জওয়ান ছেলের কথায়ে মনে মনে খুশি হলেও বলেন “উমম দুষ্টু ছেলে, কেবল আমাকে খুশি করার জন্য এসব বলতে হবে না আমিতো তোর কাছে ধরাই দিয়েছি” সামনে থেকে দু হাতে বয়সকা নিভা দেবীকে কাছে টেনে আনে নরম তলপেটের নিচে ছেলের উদ্ধত ফুলে ওঠা পুরুসাঙ্গটা কাপড়ের উপর দিয়ে ঠাসতে থাকে, ছেলের রোমশ বুকে মুখ ঘোষতে ঘোষতে আদূরে গলাযে বলেন “দস্যি ছেলে বেশি দুষ্টুমি নয় কিন্তু

এই অবস্থায়ে তোর সঙ্গে বিছানায়ে যাব আমাকে জড়িয়ে চুপটি করে শুবি? রতন জানে এই অবস্থায়ে মামনিকে কাছে পেলে ব্যাপারটা অনেক দূর যাবার সম্ভাবনা কেউই আটকাতে পরবেনা আস্তে আস্তে চিত হয়ে বিছানায়ে শুয়ে পড়েন ছেলে হাতের উপর ভর দিয়ে ধীরে ধীরে ওর মেয়েলী শরীরের উপর উঠে আসে নিভাদেবীর হাতটা মাথার উপর উঠে আসে বগলের অল্প চুলের গোছায ছেলে মুখ নামিয়ে আনে প্রথমে আলতো চুমু খায়ে পর পর, ফরসা বগোলের কাল চুলে ঠোঁট ঘষে নিভা দেবী ছেলের মাথার চুলে বিলি কেটে দিতে দিতে বলেন “উফ ফ, উমম সোনা এভাবে কেউ আমার বগলে মুখ দিয়ে আদর করেনি” আরামে উনার চোখ বুজে আসে কথাটা শেষ হতে না হতে উনার ভাবনার বাইরে গিয়ে ছেলে চুল সমেত বগল চূষতে শুরু করে দেয়ে শরীর শির শির করতে থাকে মাথার পুরোটা নিজের ব্গলের উপর চেপে ধরে বলেন “অসভ্য দুষ্টু, আমার দুষ্টু সোনা মা এর বগল চূষতে খুব ভাল লাগছে বুঝি? তলপেটের উপর জওয়ান ছেলের ঠাসা ঠাশী, ছেলের পাজামা সমেত লিঙ্গটা ক্রমাগত বাটাছেলের আদর জানাচ্ছে অনেকদিনের ইচ্ছাটা জেগে উঠেছে উনার সবচেয়ে প্রিয় খেলাটা শুরু করার জন্য ছেলের মোটা শক্ত লিঙ্গটা মুখের মধ্যে পুরে চুষে চুষে রস বের করে খাবার, ছেলেকে জড়িয়ে ধরে আলগা পাজামার ভেতর হাত ঢুকিয়ে ছেলের নগ্ন পাচ্ছায় হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকেন ফিস ফিস করে বলে ওঠেন “আমার দষ্ষ্যি ছেলে” রতনের মুখটা বগল বেয়ে নিভা দেবীর শায়ার দড়ির গিঁটটা দাঁত দিয়ে আলগা করে দেয় “নাসোনা লক্ষীটি এসব নয়” আলগা পেটিকোটের নিচে বয়ষ্কা মা এর বিশাল স্তনের বড় বোঁটা দুটো ব্যাটাছেলের ছোয়া পেয়ে বিরাট মটর দানার মত শক্ত হযে উঠেচ্ছে যে পাতলা সায়ার ভেতর থেকেও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে “মামনি তোমার দুদুর বোঁটা দুটো কী রকম শক্ত উঠেছে ওরাও চাইছে আমি ও দুটোয়ে ভালভাবে চুষে দি” সায়াটা একটানে নামিয়ে দেয় “উফ্ফ মামনি তোমার এত্ত সুন্দর টাইট বড় জিনিস দুটো এতদিন আমাকে খেতে দাওনি কেন? কেন? কেন?” বলতে বলতে মা এর অনাবৃত বিশাল মাংসল পাহাড়ে পাগলের মত চুমু খেতে খেতে মুখ ঘষতে থাকে “আজ সারারাত তোমার দূদুর মধ্যে জমা সব মধু চুষে চুষে খাব”


নিভাদেবীর শরীরটা উত্তেজনায়ে কাপতে থাকে “উফ্ফ, বলেছিলাম মা কে বিচ্ছানায়ে ব্লাউজ খোলা অবস্থায়ে পেলে তুই পাগল হয়ে উঠবি” কিসমিসের রঙের বেশ বড় বোঁটার কালো জায়েগাটা টস টস করছে জওয়ান ছেলের তৃষ্ণার্ত ঠোঁট পড়তেই নিভা দেবী ভীষণ জোরে কেঁপে উঠলেন গোপন অংগের ভেতর বিস্ফোরণের সাথে সাথে তীব্র বেগে রসের বন্যা বয়ে গেল ছেলেকে দু হাতে নিজের শরীরে জাপটে ধরলেন “ও মা দুষ্টু ছেলেটা আমাকে এখনি পাগল করে দেবে” সারা শরীর আরামদায়ক অনুভূতিতে ভরে যায়। ছেলে পালা করে মাএর দুদু চুষেই চলেছে “মন ভরছেনা বুঝি সোনা? খাও সোনা খাও মা এবার থেকে ঘরে কেউ না থাকলেই ব্লাউজ খুলে মাএর বড় দুদু দুটো খুলে তেষটা মেটাতে দেবে বৌয়ের মতো আদর করতে দেবে অসভ্য দসস্যু ছেলে কতোক্ষণ ধরে চুষে চলেছে” নগ্ন স্তনের উপর রাখা ছেলের মাথার চুলে বিলি কেটে দিতে থাকেন। পাজামা নিচে নেমে গেছে আগেই ছেলের মোটা পৌরুষটা ভারী বীচি দুটো বার বার বয়স্কা মাএর নরম তলপেটে, থাইয়ে সায়ার উপর থেকে পিষেই চলেছে নিভার হাত টা ছেলের কোমরের নিচে নেমে আসে রতন একটু কাত হয়ে সুবিধা করে দেয় নিভা দেবী শক্ত হয়ে ওঠা অল্প চুলে ঘেরা বীচি দুটোয়ে মেয়েলি আদর করেন রতন আরামে শীত্কার করে ওঠে “উফ্ফ মামনি” দুষ্টু ছেলে নিচে সব খুলে ফেলেছিস? অনেকদিনের জমানো আছে বার করে দিস না কেন? ছেলে মাযের গোলাপী ঠোঁটে চুমু খেয়ে বলে যার জন্য জমানো তাকেই দেব বলে রেখেছি” নিভাদেবীর বৃহত্‍ স্তনভার দুটো ছেলের বুকের নিচে থেতলে যায় খুব আরাম লাগে রতন ইচ্ছে করে পিসতে থাকে নিজের বুকের নিচে বয়সকা মাএর ভীষণ বড় মাংসল পয়োধর দুটো। নিভাদেবীর বেটাছেলের শরীর নেবার অভিজ্ঞতা অনেকদিনের ছেলেকে আরাম দিতেই নিজের অনাবৃত মাংসল বুকে চেপে ধরে মনে মনে ভাবেন যে ভাবে এটা ফুলে উঠেছে আর কিছু ক্ষণ আমার তলপেটে ঠাসাঠাসি করলেই সব বেরিয়ে যাবে দষ্ষ্যি ছেলেটা আমার পেটের নিচে ব্যাটাছেলের রসে ভাসিয়ে ছাড়বে। এমনিতেই নিজের রসেই সায়াটা অনেকটা ভিজে গেছে ছাড়তে পারলে ভাল, আবার নিজের নধর খোলা স্তনে অসভ্য খেলা করতে থাকা ছেলের মাথাটা সরাতে ইচ্ছা করে না কতদিন


পরে ব্যাটাছেলের তীব্র চোষন সারা শরীর রিমঝিম করছে একটু কায়েদা করে নিজে উপরে উঠে আসেন ছেলের মুখের মধ্যে চূষতে থাকা বোঁটা সমেত মাংসল স্তনের অংশ একটুও বার না করে মুখটা নিজের দুই স্তনের পাহাড় দিয়ে ঢেকে দেন “ সোনা আমার আমাকে এতক্ষণ এত আরাম দিয়েছিস আয় আমি তোর জিনিসটার চারপাশে হাত বুলিয়ে দি” নিভাদেবীর হাতটা নেমে আসে জওয়ান ছেলের চুলে ঘেরা ভীষণ মোটা পুরুসাংগে জিবটা শুকিয়ে আসে রতন বুঝতে পারে বয়সকা মা এর আঙুল গুলো ওর চুলে ঘেরা শক্ত জিনিসটার আসে পাশে কী সুন্দর হাত বুলাচ্ছে আরাম পেয়ে ছেলে আর জোরে দুদুর বোঁটা চূষতে থাকে “তোর এটা আজ থেকে আমার” মেয়েলি শরীরে ব্যাটাছেলের রস খাবার অনন্ত তৃষ্ণা শরীরের ক্ষিধে মেটাবে নিজের মনেই বলে ওঠেন ছেলেকে এমন ভাবে নিজের শরীরের নেশা ধরাতে হবে যে বয়সকা মাকে ঘরের মধ্যে সবসময়ে পাবার জন্য ছটফট করে। রতন নিজের লিঙ্গের চারপাশে খেলা করতে থাকা মাএর হাতটা চেপে বলে “মাম আমার টা তুমি আদর করে বার করে দাও” “ইস্স পুরুষ মানুষের এটা সাপের মত আমার হাতের মধ্যেই কেমন শক্ত হয়ে উঠেছে, জানি না কতবার উপর নিচ করতে হবে তবে বার হবে”। মনে মনে ভাবেন একটা জিনিস করতে পারি এখনকার মেয়েগুলো ন্যাকামি করে যেটা করেনা মুখের ভিতর নিয়ে আমার জিভ বুলিয়ে দিলেই সব জারিজুরি শেষ, গল গল করে রস বার করে দেবে কিন্তু তাতে উনার নিজের তৃপ্তি হবে না বটে অথচ অল্প সময়ে খেলা শেষ। হটাত্‍ দরজার বেল টা বেজে ওঠে জওয়ান ছেলে আর বয়সকা মাএর বিছানার নিষিধ্য শরীর, শরীর খেলা বন্ধ ঘরের ভেতর সবে বেশ জমে উঠেছিল মাযের অভিজ্ঞ আঙুল গুলো নিপুণ ভাবে জওয়ান ছেলের যৌনাঙ্গের প্রতিটি শিরায় কামনার আবেশে ভরিয়ে তুলছিল সেই সময়ে বেলের আওয়াজ “এখন রাত সাড়ে এগারো টায়ে কে এল? রতন কে সুন্দর করে ঠোঁটে চুমু খেযে বলেন “ লক্ষ্মী সোনা দেখ তো কে? এই প্রথম দিন ছেলেকে নিজের দুদুর মধ্যে নিয়ে জড়িয়ে ধরে শুয়েছি তাতেও বাধা” নিভা বিরক্ত হয় রতন পাজামাটা পড়ে একটা টওয়েল গায়ে জড়িয়ে দরজা খোলে সামনে, সামনের ফ্ল্যাটের রমা বৌদি, বয়স ওর মামনির চেয়ে কিছু


ছোট তবু বৌদি বললে খুশি হন সব সময়ে হাতকাটা ব্লাউজ পড়েন ভারী স্তন দুটো সব সময়ে দেখাতে ভালবাসেন, পাড়ার ইয়ং ছেলেদের সঙ্গে ঢলে ঢলে কথা বলেন ফিস ফাস খবর আছে দু একজন নাকি বাড়িতে উনাকে জড়িয়ে ধরে দুদু টিপেছে চুমু খেয়েছে এমন কথাও চলে ওষুধ খাইয়ে স্বামীরটা প্রায়ে রাতে চোষা চুষি করে রস না খেলে উনার ঘুম আসে না রতনেরও উনাকে জড়িয়ে ধরে আদর করতে ইছে করেনি তা নয় কিন্তু সাহস করে এগোতে পারেনি শুধু সুযোগ পেলে সামনে দাড়িয়ে পাতলা সারিতে ঢাকা গভীর করে কাটা ব্লাউজ এর মধ্যে ঠেলে উপচে বেরিয়ে আসা মাংসল স্তনের ভাণ্ডটার দিকে চাতকের মত তাকিয়ে চেয়ে থেকেছে। “তোমাদের টর্চটা একটু দেবে ফিউজ উড়ে গেছে” রমার ব্রাহীন ব্লাউজ শাড়ির উপর থেকে অনেকটা সরে গিয়ে উনার বড় মেনার অনেকটা গোলাকার স্তনাভার বেরিয়া আস্তে চাইছে মনে হয় উনি যেন ইচ্ছে করেই নিজের প্রকাণ্ড স্তন দুটো দেখাতে চান। অল্প আলোতেও রমা দেবীর চোখটা পাজামার ভেতর থেকে উঁচু হয়ে ওঠা লিঙ্গটা চোখ বুলাতে ভোলেনা, ছেলেদের ওই জায়েগা টা উনাকে সব সময়ে নেশার মত টানে মনেহয় প্রতি রাতে যদি এক একটা রতনের বয়সী ছেলের রস চুষে খাওয়া যেত এই বয়সী ছেলেদের তো দু তিনবার এমনিই বারকরা কোনও ব্যাপার নয়। টর্চ হাতে নিয়ে আসতেই রমা বৌদি ওর গায়ের কাছে ঘেষে এসে বলেন “আমি জানি এত রাতে তোমাদের ডিসটার্ব করলাম তোমার মা কে আমি দিদি বলি তুমি আমাকে বৌদি বল, লক্ষ্মী সোনা আমার ফিউজ টা লাগাতে যদি হেল্প কর” কথাটা শেষ করতে না করতে উনি রতনের হাত টা ধরে ওর শরীরে নিজের শাড়িতে জড়ানো ভারী দুদু দুটো চেপে ধরেন আদুরে আদুরে গলায় ওর খোলা পিঠে ঠোঁট চেপে বলেন “প্লীজ।” ঘরের ভেতর নিষিধ্য খেলার নেশা ধরিয়ে আরেকজন অপেক্ষা করছে, চাবি পকেটেই আছে দরজা টেনে দিল, পড়ে মামনিকে দু হাতের মধ্যে নিয়ে আদর করতে করতে সব বুঝিয়ে বলে দিলেই হবে। রমার ফ্ল্যাটের দরজা ভেজানো ছিল অন্ধকার ফ্লাটে ঢুকতেই রমা প্রথমেই জড়িয়ে ধরে ওকে চুমু খেল রমার মাংসল স্তন দুটো ওর শরীরে ইচ্ছে করেই চেপে ধরেছিল “আমার সোনাটা এত রাতে তুমি আমাকে যেভাবে হেল্প করতে এলে


সেইজন্যই তোমাকে আদর করলাম।“রমাদেবী মুখ টিপে হাসেন রতন ওর দিকে তাকায়ে “ভাল লাগেনি?” কাজটা হয়ে গেলে আবার এভাবে চুমু খেয়ে আদর করে দেব বলতে পারবে না বৌদি কাজের দাম ঠিক মত না দিয়ে ফিরিয়ে দিয়েছে” ফিউজ ঠিক করে দেবার মধ্যে জানতে পারলো উনার হাসবেন্ড ক্লান্ত তাই আগে ঘুমিয়ে পড়েছে, কোথাও যেন মনেহয় উনি সুযোগ দিচ্ছেন অথবা নিতে চাইছেন, ফিউজ টা লাগাতেই পাখা চলতে শুরু করল লাইট অফ করাই ছিল “ও মা তুমি তো খুব কাজের ছেলে খুব অল্প সময়েই ঠিক করে দিলে” এরপর পাস থেকে নয়, সামনা সামনি ওকে নিজের পাতলা শাড়িতে ঢাকা বিশাল মাংসল স্তনের পুরোটা চেপে ধরে হিস হিস স্বরে বলেন “আমার চুমুটা ফেরত দাও” ও কিছু বলার আগে উনার হাতটা তলপেটে অল্প চাপ দেওয়া রতনের দৃঢ় লিঙ্গটা পাজামার উপর দিয়ে মুঠোর মধ্যে অবলীলায়ে ধরে অবাক হবার ভঙ্গিতে বলেন একি আমি না তোমার মার বয়সী আমি একটু জড়িয়ে ধরেছি তাতেই এই অবস্থা দুষ্টু ছেলে দরজা খোলার সময়েই দেখেছি ওটা ফুলে আছে নিজে নিজে দুষ্টুমি করা হচ্ছিল বুঝি? কী করে কেউ জানবে যে ঘরের ভিতর জওয়ান ছেলে নিজের বয়স্কা মাএর নধর শরীরটা বিছানায়ে জড়িয়ে ধরে মা এর নগ্ন বড় বড় স্তনভারে মুখ দিয়ে আদর করছিল আর নিভাদেবীও একটা হাত ছেলের চুলে ঘেরা কাম দন্ডটার চারপাশে হাত বুলিয়ে দিচ্ছিলেন।ওকে চুপ দেখে হাত টা পাজামা সমেত আরামদায়ক মোচড় দিয়ে বলেন “লজ্জ্বা পাবার কিচ্ছু নেই মাএর বয়সী তো কী হয়েছে এমন ভাবে আদর করে রস বার করে দেব যে আমার কাছে সবসময়ে আসবার জন্য মন ছটফট করবে। তোমার মাযের মত না হলেও আমার দুটোও বেশ বড় সাইজের তোমার মত ইয়ং ছেলেদের ক্ষিধে মেটবার পক্ষে যথেষ্ট, কী ভাল লাগেনি?” রমা দুষ্টু হাসি হাসেন ওর হাত টা নিজের ব্লাউজ সমেত ভারীস্তনে চেপে ধরেন “ফিউজ সারাতে এসে এত দামী ফীস পাব ভাবতেই পারিনি” রতন এই প্রথম রমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে “দুষ্টু ছেলে এখন থেকে সবার সামনে কাকিমা বলবে তাহলে কেউই কোনও সন্দেহ করবেনা আমরা দুজনে পরস্পর কে এভাবে আদর করতে পারব তোমার আমার এই আদর করার ব্যাপারটা কেউই জানতে পারবে না


ফিস ফিস করে বলেন “আমাকে কাছে জরিযে ধরে আদর করতে করতে কথা দাও আমাদের ব্যাপারটার কাউকে বলবে না” ইচ্ছে করেই রমাদেবী নিজের নরম তলপেটটায চাপ খেতে থাকা রতনের শক্ত হয়ে ওঠা মোটা পুরুসাঙ্গটাকে আরামদায়ক ভাবে পিসতে থাকেন রতন নিচু স্বরে বলে “তোমার মত বেশি বয়সী মেয়েদেরই আমার ভাল লাগে মাএর বয়সী তো কী হয়েছে তুমি আমার মা হলেও যেভাবে সুন্দর করে আমার টা আলতো আলতো করে টিপছো যে ভাবে জড়িয়ে ধরে আদর করছো ভীষণ আরাম দিচ্ছ তোমায়ে বিছানায়ে পুরোপুরিই পেতে খুব ইচ্ছে করছে প্লীজ আর কিছুখন তোমাকে জড়িয়ে থাকি তোমার ছেলের মোটা জিনিসটার চারপাশে তোমার নরম আঙুল গুলো দিয়ে আদর করে দাও” “ইস্স দুষ্টু ছেলে আজ নয় তোমার কাকু উঠে গেলে মুশকিল হবে না, আজ খুব রাত হয় গেছে আর নয় সোনা তোমার মা না ভেবে বসে ছেলে বুঝি কাকিমার সঙ্গে প্রেম করছে” রতন ব্লাউজ সমেত রমার ভরন্ত দুধের ভাণ্ডটা জোরে জোরে টিপতে টিপতে বলে “ছেলের বয়সী ছেলে এত সেক্সি মা কে কাছে পেয়েও মা এর এত্ত বড় দুদুর স্বাদ থেকে বঞ্চিত হবে?” “অসভ্য ছেলে! মাএরও তো কষ্ট হচ্ছে, কোলের এত কাছে ছেলের মোটা পেনিসটা পেয়েও নিজের বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে ব্লাউজ খুলে দুদু দুটোর মধ্যে চেপে ধরে চোষাতে চোষাতে জওয়ান ছেলেকে তার মার বয়সী কাকিমা রস বার করে আদরে আদরে ভরিয়ে তুলতে পারলো না, এখন বিছানায়ে শুয়ে এই ভেবে ছটফট করব। রমার মনে মনে নিভাদি কে বলতে ইচ্ছা করছে আজকের রাত টা রতনকে নিজের ছেলে মনে না রেখে নিজের কাছে টেনে আদর যদি করে দিতে সত্যি খুশি হতাম। রতন যদি মার বিছানায়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে বলতে পারতো পাশের বাড়ির রমা কাকিমা আমার শরীরে আগুন জালিয়ে দিয়েছে তুমি আমায়ে তোমার নরম শরীরটায জড়িয়ে ধরে শান্ত করে দাও।নিভাদির জায়গায়ে রমা নিজে হলে একরাতের জন্য হলেও রতনকে নিজের শরীরের ভেতরে নিয়ে ছেলের বীর্যপাত করাতেন আমেরিকাতে প্রায়েই মা ছেলের বীর্যপাত করানোর ঘটনা ঘটে। ওদের দুজনের তো সে সুবিধাও আছে ঘর বন্ধ অবস্থায়ে জওয়ান ছেলেকে কোলের মধ্যে নিয়ে মেয়েলি ভালবাসায়ে ভরিয়ে তুললে


ব্যাটাছেলের রসটা বার করে দিলে দুজনেই শরীরী সুখে তৃপ্তি হয়। মা ছেলের মধ্যে ভালবাসয়ে ভরে উঠবে কথাটা ভেবেই রমার এই প্রথম ব্যাটাছেলের সঙ্গ ছাড়াই গোপন জায়েগাটা রসে ভিজে উঠল ওদের মা ছেলের নিষিদ্ধ সম্পর্কটায়ে নিজেকে নিভাদির জায়েগায় বসিয়ে আবার কেপে অস্ফুট শীত্কার করে উঠল ইস্স দুষ্টুটা তাহলে, ভেতরে ব্যটাছেলের রসে রসে ভর্তি করে ছারতো আর ভাল লাগলেও উনি রতনের মুখে নিজের স্তনের বোঁটা টা আর চেপে ধরে বলতেন “দুষ্টু ছেলে আমার আর ঢালিস না ভেতর থেকে কামনায়ে ভরা ব্যাটাছেলের ভালোবাসা উপচে বেরিয়ে আসছে আমাকে পাবার আনন্দে তোর জিনিসটা ফুলে উঠে আমাকে কী সুখ দিচ্ছে আমি যে তোকে কিছুতেই শান্ত করতে পারছিনা উফ্ফ মা গো” রমার হাত টা নিজের গোপন অঙ্গে খেলা করে।
রতন ঘরে ঢুকে শোবার ঘরের দরজাটা বন্ধ করে, সবে বাথরূম থেকে বেরিয়ে আসা নিভাদেবি কিছু বলার আগেই সবটা বলে নেয় আজকের দিনটা মনে রাখার মত, দুটো রতি অভিজ্ঞা মেয়েছেলের ভালোবাসা পেল যা ভোলার নয় রমা কাকিমা যে আগুন জালিয়েচ্ছে সেটা বয়স্কা মাএর নরম শরীরে মেটাতে হবে “মামনি” শুধু মাত্র শায়া দিয়ে ঢাকা নিভাদেবীর ভারী নরম শরীরটা দু হাতে সামনা সামনি জড়িয়ে ধরে “উমম না আজকে অনেক রাত হয়ে গেছে সোনা নিজের বিছানায় গিয়ে ঘুমিয়ে পড়” রতন নিভাদেবীর নরম ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে আগ্রাসী চুমু খেতে খেতে বলে “আজকে থেকে তোমার সাথে এক বিছানায়ে শোব” “ইস্স এত রাতে ব্যাটাছেলের সোহাগ নেবার অভ্যেশ আমার অনেক দিন চলে গেছে এ হচ্ছে মেয়েছেলেদের কাছে নেশার মত, ধরলে ছাড়বে না” “আমাকে তোমার বড়ো দুদু দুটোর লোভ দেখিয়ে দিয়ে ফিরিয়ে দিতে পারো না, এটায়ে হাত দিয়ে দেখ তোমার আদর পাবে বলে কেমন অস্থির হয়ে উঠেছে” রতন নিভার হাত টা টেনে নিজের মোটা লিংগটায়ে জোরে চেপে ধরে শায়া ঢাকা মাএর পাহাড়ের মত ঠেলে ওঠা মাংসল পুরুষ্টু স্তনভার আরামদায়ক মোচড় দিয়ে ওঠে, ব্যাটাছেলের স্তন মর্দনে ভীষণ আরাম পেয়ে নিভাদেবী কামার্ত গলায়ে হিস হিস কোরে বলেন “উফ্ফ মাগো মা কে ভালোবাসার জন্য আমার


সোনাটা পাগল হয়ে উঠেছে, দষ্ষ্যি ছেলে ওভাবে দুদু টিপলে আমার শরীরটা রিমঝিম করে ওঠে” “আজ থেকে তুমি আমার বউ” “তবে শুধু তখন, ঘরে কেউই থাকবে না যখন” নিভা প্রশ্রয়ের সুরে বলে জড়িয়ে ধরা ছেলের কাছে ঘন হয়ে আসেন। এক হাতের থাবার মধ্যে বয়সকা মা এর বিশাল স্তনভার বাসের হর্নের মত আয়েশ করে টিপতে টিপতে বলে “এই বয়সেও তোমার দুদু গুলো যা টাইট টিপতে ভিষণ আরাম লাগছে” “ধ্যাত অসভ্য!শুধু শায়া পড়ে তোকে এভাবে আমার কাছে পাব তুই আমায়ে বৌয়ের মত আদর করবি ভাবতেই পারিনি” হাতের মুঠোর মধ্যে ছেলের উধ্দ্ধত পৌরুষকে মেয়েলি আদর করতে করতে ছেলের রোমশ বুকে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিতে দিতে বলেন “কিরে মাএর আদর ভাল লাগছে দুষ্টু ছেলে, মাগো কী ভীষণ ফুলে উঠেছে তোর টা” নিপুণ হাতে জওয়ান ছেলের পাজামার দড়িটা আলগা করে দেন পাজামাটা নেমে যেতেই রতনের উদ্দ্যত লিঙ্গটা সাপের মত দুলতে থাকে “ইস্স এটা কী মোটা হয়ে উঠেছে” “তোমার ভালোবাসা পাবার জন্য” রতন ফিস ফিস করে বলে। দুজনে বিছানায়ে উঠে আসে চিত্‍ হয়ে শুয়ে সায়াটা বুকের উপর থেকে নামিয়ে দেন, বৃহত্‍ মাংসল স্তনভার দুটো পাহাড়ের মত জেগে উঠেছে বেশ বড় কসকসে খয়েরি বোঁটা দুটো শক্ত হয়ে উঠেছে রতন হতবাক হয়ে যায়ে দুটো বিশাল দুদুর মোহিনী রূপ দেখে “মামনি এতদিন তোমার এত সুন্দর বড় বড় বুব্স দুটো আমাকে না খেতে দিয়ে উপসি রেখেছো কেন? কেন মামনি কেন?” “লক্ষী ছেলে অভিমান করে না, সোনা এসো আমার এ দুটোয়ে মুখ দিয়ে তোমার এতদিনের ব্যাটাছেলের তেষটা মেটাবে এসো” জোয়ান ছেলের মুখটা সরাসরি বয়স্কা মাএর নগ্ন মাংসল স্তনের নেমে আসে বড় বোঁটা সমেত মাংসল স্তনভার তীব্র আরামদায়ক চোষণে কামার্ত নিভাদেবি দু হাতে নিজের জোয়ান ছেলের মাথাটা চেপে ধরে শীত্কার করে ওঠেন “ওহ মাগো এত আরাম লাগছে আমি সইতে পারছিনা তুই এক রাতেই আমায় পাগল করে দিবি দেখছি” সারা শরীর ঝাকুনি দিয়ে আসল জায়েগা থেকে তীব্র বেগে রস বেরতে থাকে সারা শরীর উত্তেজনানয়ে কেপে ওঠে দু হাতে নিজের নগ্ন বিশাল স্তনে ডুবে থাকা অশান্ত ছেলের মাথার চুলে আঙুল বুলিয়ে আদর করতে করতে সেক্সি গলায়ে বলেন “আমাকে এভাবে এত পাওয়ার ইচ্ছা ছিল যখন, এত দিন নিজের

sabuban
sabuban
50 Followers