শুধু তোমাকে চাই বার বার Part

PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here

"উমম দুষ্টু ছেলে এখন আর একদম দুষ্টুমি নয় মাঝ রাত পর্যন্ত বয়সকা মা এর সব কিছু খেয়ে ছিস এখন খাবার টা খেয়ে নে, তাছাড়া আমাকে পাবার জন্য যেভাবে খেপে উঠিস কাল রাতেই দুদুবার ঢেলেছিস এখন বিছানায়ে গেলে আমরা দুজনেই অফিস যেতে পারবনা লক্ষী সোনা আমার, আবার কাজের লোকটাও চলে আসবে" রতনের হাতের থাবা দুটো বয়সকা মা নিভার ব্রা সমেত ভীষণ বড় সাইজের গোলাকার দুদু দুটো আরামদায়ক মোচড় দিয়ে ওঠে নিভা দেবী ছেলের গালে চুমু খেতে খেতে বলেন "দুষ্টু ছেলে আমি কী পালিয়ে যাচ্ছি? ঘরের ভিতর তো আমি তোর বউ দিনে না হলেও রাতে তো কেউ আমাদের ভালোবাসতে বাধা দেবে না। আমার দুষ্টু ছেলে যখন আমাকে বৌয়ের মত ভালবাসবে আমি যখন আমার ছেলেটাকে আমার ভেতরে নিয়ে প্রেম করব ভালবাসবো তখন আমি চাইনা কেউ আমাদের বিরক্ত করুক" রতন নিভার হাত টা ধরে সামনাসামনী হয়ে বয়সকা মা এর ভরন্ত শরীরটা জড়িয়ে ধরে মা এর নরম ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে অনেকক্ষণ ধরে চুমু খায়ে নিভা দেবীও ছেলেকে দুহাতে জড়িয়ে ধরেন নিভা দেবীর বিশাল দুধের পাহাড় দুটো ছেলের রোমশ বুকে পীষে দিতে দিতে অস্ফুট স্বরে শীত্কার করে ওঠেন উমম দস্ষ্যি আমাকে এতবার এত কাছে পেয়েও তোর ক্ষীধে কিছুতেই মেটেনা বুঝি এভাবে আদর করলে এত ভালবাসলে আমার তো তোকে ভেতরে নেবার নেশা হয়ে যাবে" নিভার বড় স্তনের বোঁটা দুটো শক্ত হয়ে ওঠে "উমম এরকম করেনা সোনা তোর জিনিসটা আবার আমাকে বিছানায়ে যাবার জন্য লোভ দেখাচ্ছে হাত টা নিচে নামিয়ে এনে সরাসরি ছেলের লিঙ্গটা টিপে ধরে সোহাগী গলায়ে ফিস ফিস করে সেক্সি স্বরে বলে ওঠেন "চাইলেই দুষ্টুমি করতে দিতে হবে বুঝি? কাল রাতে দুদুবার মাকে কোলের কাছে নিয়ে ভালবেসেও আবার সকালে আমার তলপেটের নিচে সোহাগ জানাচ্ছে" "মামনি তোমায়ে কিছুতেই ছাড়তে ইচ্ছে করছেনা" "সেতো আমার হাতের মধ্যে ফুলে ওঠা তোর ব্যাটাছেলের জিনিস্টাই জানান দিচ্ছে।আজকে সন্ধ্যে দুজনে একটা সিনেমা দেখবো রেস্টৌরায়ে খাব মনে থাকবে? আর দু পেগ ড্রিংক্স বাড়িতে এসে খাবো" রতন কথা শেষ করে "ইস্স ওসব খাওয়ার পর বিছানায়ে তোকে সামলাতে পারব তো?দেখিস বাপু কাল রাতে যেভাবে আমাকে পীসেছিলি ভয় লাগে" প্রশ্রয়ের সুরে কথাটা বললেও ওকে আসলে উস্কে দিতে চান। "আমাকে আবার আগেরটার মত

দু হাতে জড়িয়ে ধরে চুমু খাবি আয় রতন আবার বয়সকা মা এর নধর শরীরটা দুহাতে জড়িয়ে ধরে, নিভা দেবী ছেলেকে নিজের শরীরের মধ্যে জাপটে ধরে মনে মনে বলেন "উমম আবার রাতে কখন আমার দুষ্টুটাকে আমার শরীরের মধ্যে আমার মত করে পাব এই ভেবে সারাদিন কাটবে"।সারা দিনে কাজের মধ্যে প্রায়ে সময়ে জওয়ান ছেলেকে নিজের নগ্ন মাংসলস্তনে চেপে দেহ মৈথুনের, শারিরীক মিলনের কথা ভেবেই কেটে গেলো ব্লাউজ ব্রার নিচে ভারী বুক দুটোতে একটা ভালোলাগারব্যাথা টন টন করলেও যেন আবার কখন ব্যাথা দেবার লোকটার সামনে নিজেদের মেলে ধরবে তার জন্য অধীর হয়ে অপেক্ষা করছে। নিভা আয়েনার সামনে বসে সাজছিলেন রতন ঘরের মধ্যে ঢোকে পরনে জাঙ্গিয়া ছাড়া কিছু নেই "মামনি তোমার দেরি হবে না তো? আমি কিন্তু রেডি" নিভা মিষ্টি হেসে বলেন "অসভ্য ছেলে এভাবে যাবি নাকি? জাঙ্গিয়ার ভেতরে যে দুষ্টু টা আমাকে আদর করে ওটা আমি ছাড়া অন্যরা দেখবে না" ছেলের দিকে দুষ্টুমি হাসি ছুড়ে দেন ছেলে কাছে আসতেই আলতো করে ঘুরে মুখোমুখি হন। রতনের জাঙ্গিয়ার ভেতর ফুলে উঠে থাকা পুরুষাঙ্গ টা স্পষ্ট বোঝা যাছে ছেলেকে অবাক করে দুহাতে রতনের কোমরটা জড়িয়ে ধরে জাঙ্গিয়ার ওপর থেকেই জওয়ান ছেলের কাম দণ্ডে চুমু খেয়ে আদর করেন রতনের জন্য আর অবাক হওয়া বাকি ছিল এক হাত পাছার পেছনে হাত দিয়ে অন্য হাতে জাঙ্গিয়াটা নিচে একটানে নামিয়ে দিতেই রতনের ধন টা মুখের সামনে সাপের মত দুলতে থাকে উনি দু হাতে রতনের লিঙ্গটাকে হাতের মধ্যে নিয়ে পরম স্নেহে আদর করেন ফটাত্‍ করে টেনে গাঁটটা বার করে ফেলেন তারপর ফুলে ওঠা গাঁট টা সমেত ছেলের লিঙ্গটা মুখের মধ্যে নিয়ে চূষতে থাকেন রতন নিচের দিকে তাকিয়ে বয়সকা মা এর শাড়ি খসে পরা লোকাট ব্লাউজ ব্রা এর ভেতর থেকে ঠেলে বেরিয়ে আসা বৃহত্‍ মাংসল স্তনভারের খাজ দেখতে পায, নিভা দেবীর মাথাটা নিজের দুই ঊরুর মাঝে ধরে আদর করে "উমম মামনি ভীষণ ভাল লাগছে" নিভা দু এক মিনিট পরেই ছেলের উত্থিত লিঙ্গটা মুখ থেকে বার করে বলেন "এই দস্যি টাকে শাস্তি দেবো, যেভাবে আমাকে কাল রাতে ধাক্কা দিয়ে দিয়ে ব্যাথা করে দিয়েছে"

মুঠোর মধ্যে ধরা ছেলের মোটা কলাটা জাঙ্গিয়ার মধ্যে ঢুকিয়ে দিয়ে জাগিয়াটা তুলে দেন রতন হাটু গেড়ে নিভার ফরসা বৃহত্‍ মাংসল পাহাড়ের খাজে চুমু খায়ে "তোমায়ে ভীষণ সেক্সি লাগছে সিনেমায়ে না গিয়ে তোমাকে নিয়ে বিছানায়ে যেতে ইচ্ছে করছে" "উমম সোনা আমার, এখন খিদে টা জমিয়ে রাখ, রাতে তো আমরা এক বিছানায়ে তখন আমাকে জড়িয়ে ধরে মাযের বড় দুদু দুটো যতক্ষণ পারিস চুষে চটকে আদর করিস তখন দেখবো মাকে আমার সোনাটা কত ভালোবাসতে পারে'।

সিনেমা হলে অংন্ধ্যকারে জওয়ান ছেলের শরীরে নিজের ভারী স্তন দুটো ঠেসে ধরে প্রেমিকার মত সিনেমা দেখলেন, রতন বয়সকা মা এর থামের মত উরুতে মাঝে মাঝে হাত বুলিয়ে ভালোবাসা জানাচ্ছিল নিভা দেবীর শরীর তাতেই উত্তেজনায়ে ছটফট করে ওঠে অনেকদিন পর রক্তের স্বাদ পাওয়া বাঘিনী, রতনের হাত টা নিজের ঊরুর আরও ওপরে আসল জায়েগার কাছাকাছি নিয়ে এসে ফিসফিস করে বলেন "ব্যাটাছেলেদের হাত এখানে বুলালে সবচেয়ে ভাল লাগে" রতনের আঙ্গুলের চাপে নিভার শরীর সির সির করে "উমম খুব ভাল লাগছে" মাথাটা কাত করে রতনের রোমশ বুকে আদুরে বিড়ালের মত নাকটা ঘোষতে থাকেন। রতন নিভা দেবীর হাত টা নিজের পেংটের নিচে ফুলে ওঠা জিনিসটার উপর রাখে "দেখো আমার কী অবস্থা করেছ" ছেলের মোটা জিনিসটায়ে হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে বলেন 'অসভ্য'। ঘরে ফিরলেন দুজনে ডিনার খেয়ে। দরজা বন্ধ করে রতন নিভাদেবীর হাতটা ধরে নিজের দিকে টান দিয়ে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে লিপস্টিক লাগানো ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে চুমু খায়ে নিভাও জওয়ান ছেলের ঠোঁট টা ঠোঁটের মধ্যে নিয়ে চূষতে থাকেন পরস্পরের ঠোঁট আলাদা হতেই রতন বয়সকা মা এর কোমর টা জড়িয়ে ধরে "কালো শাড়ি কালো ব্লাউজএ তোমাকে ভীষণ সেকসী সেকসী লাগছে রেপ করতে ইচ্ছা করছে" "উমম আহ অসভ্য কোথাকার আমি তো নিজেকে তোর হাতে তুলেই দিয়েছি, আমার শরীরের ভেতর তোকে মেয়েমানুষের সব ভালোবাসা দিয়ে ভরিয়ে দিতে চাই দুষ্টু, দু পেগের বেশি খেতে মানা করলাম সেই জন্য উল্টো পাল্টা চিন্তা মাথায়ে ঘুরছে।"

দুহাতে জড়িয়ে ধরে ছেলের শরীরটায নিজের নরম গরম শরীরটা মিশিয়ে দিতে থাকেন রতন বয়সকা মা এর ভরন্ত দেহটা জাপটে ধরে "আজকে, কালকের চেয়ে বেশিখন তোমাকে আদর করতে হবে" "অসভ্য! এই বয়সে তোমার মত ইয়ং ছেলেকে দু দুবার ভেতরে কতদিন নিতে পারব জানিনা" "কী যে বল তুমি মামনি তুমি চাইলে এক রাতে আমার মত দু দুটো ছেলেকে তৃপ্তিতে ভরিয়ে দিতে পারো, শুধু ব্রা পড়া অবস্থায়ে তোমার এই চল্লিশ সাইজের ঠাটান দুদু দেখলে যে কোনও ব্যাটাছেলে এমনিই নিচেরটা ভিজিয়ে ফেলবে তারপর তুমি যেভাবে আমার জিনিসটা হাত দিয়ে আদর করেছিলে তাতেই হয়ে যাবে বিছানাতেই যেতে হবে না"। রতনের হাতের আঙুল গুলো বয়সকা মামনির ব্লাউজ এর নিচে ব্রার হুকটা আলগা করার চেষ্টা করে ছেলের কাছে ঘন হয়ে এসে নিজের ভারী বড় দুদু দুটো ছেলের বুকে ঠাসতে ঠাসতে ফিস ফিস করে বলে ওঠেন "উমম দুষ্টু ছেলে আজকে এখনী আমাকে চাই বুঝি? আজকে বরং থাক এত ঘন ঘন রস বার করলে তুমি ক্লান্ত হয়ে পড়বে" ছেলের কামনা উস্কে দিতে চান নিজেকে আলতো করে ছাড়িয়ে নিয়ে খসে পড়া শাড়িটা দিয়ে ব্রা ব্লাউজ ফেটে বেরিয়ে আস্তে চাওয়া অবাধ্য বিশাল স্তন দুটোকে ঢাকতে যান ব্যাটাছেলেদের উত্তেজিত করবার সব কায়দা উনি জানেন। রতন মা এর শাড়ি টা টেনে ধরে ছেলের চোখে মুখে বয়স্কা মা এর নধর শরীরটা কাছে পাবার ইচ্ছাটা উনি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে চান রতনের হ্যাচকা টানে নিভা দেবীর শরীরটা ওর বুকের মধ্যে চলে আসে "তোমার এই ডবকা জোড়া দুদু থেকে প্রতি রাতে মন ভরে দুধ খাওয়ার পর আমাকে আরাম দিয়ে তবে ঘুমাতে পারবে" "তারমানে রাতে আমাকে কাছে না পেলে হবে না তাই তো? আমার মত বয়সকা মেয়েছেলের টানে না থেকে একটা বিয়ে কর একই সঙ্গেই তো থাকবো যখন আমাকে পেতে ইচ্ছে করবে সুযোগ মত চলে আসবি ব্রা ব্লাউজ খুলে শুধু শাড়ি পড়ে রেডি হয়েই থাকবো বিছানায়ে তোকে ভালবাসায়ে ভরিয়ে দেবো যতক্ষণ মন চাইবে বয়সকা মা এর সঙ্গে প্রেম করবি কেউ জানতেও পারবে না" "না তোমাকে ছাড়া আমার কাউকে চাই না লুকিয়ে লুকিয়ে আমার পোষাবে না আমার তোমার মত বউ চাই, সেই কবে থেকে তুমি ঘরের ভিতর ঘোরা ফেরা করতে আর তোমার দুদু দুটো থরাক থরাক করে নড়তো, ইচ্ছে কোরত তোমাকে জড়িয়ে ধরে বলি "মামনি একবার

ব্লাউজ টা খুলে তোমার বড়কা বোম্বাইয়া দুদু দুটো চূষতে দাও তোমাকে বৌয়ের মত ভালোবাসতে দাও আর কোনও মেয়ে ছেলেকে আমার লাগবেনা" ছেলের কথায়ে নিভার মন ভালবাসায়ে ভরে যায় রতনের হাতের থাবাটা শাড়ি সমেত বড়ো স্তন আরামদায়ক মোচড় দেয় "উফ্ফ সোনা" জওয়ান ছেলেটা যখন ওভাবে স্তন মর্দন করে তখন কী ভীষণ আরাম লাগে উনার মত বয়স্কা মেয়েছেলে ছাড়া কেউ বুঝবে না নিভার সারা শরীরে ব্যাটাছেলের স্পর্শে আবেশ ছড়িয়ে যায় ছেলের বুকে মুখ ঘোষতে থাকেন। "আমায়ে এভাবে জড়িয়ে ধরে দুদু টিপতে টিপতে শোবার ঘরে নিয়ে চলো সোনা" নিভা দেবী মাঝে মাঝে ওকে ঘনিষ্ট মূহুর্তে সোহাগী বৌয়ের মতন তুমি করে ডাকেন। শোবার ঘরে আলনার সামনে কাপড় ছেড়ে আযনার সামনে দাড়িয়ে ব্লাউজ এর বোতাম গুলো পটাপট খুলে ফেলেন শায়া আর ব্রা অবস্থায়ে নিজেকে আয়নাযে এখনো ভালই দেখতে লাগে খাটে বসা রতন উঠে এসে পেচ্ছন থেকে নিভাদেবীর কোমর জড়িয়ে ধরে, ফোরসা উদোম খোলা পিঠে ঠোঁট ঘষে, শায়া জড়ানো ভারী পাচ্ছাযে জওয়ান ছেলের মোটা জিনিসটার নিষিধ্য ভালোবাসার চাপ অনুভব করেন হাত দুটো পেচ্ছনে এনে ব্রা র হুক টা খুলতে যান রতন প্রায়ে নগ্ন বয়সকা মা এর কানের কাছে চুমু খেয়ে বলে "এই অবস্থায়ে বিছানায়ে যাও এই ব্রা পড়া অবস্থায়ে তোমাকে কী ভীষণ সেক্সি লাগছে তুমি ভাবতেই পারবে না," ভারী বর্তুলকার বিরাট স্তনভার দুটো অতো বড় হয় স্বত্তেও খাড়া খাড়া হয়ে আছে, "মামনি মাঝে মাঝে ভাবি তোমার এত বড়ো বড়ো দুদু ব্রা টা ধরে রাখে কী করে?" "উমম অসভ্য আমার মেনাদুটো এত বড় সাইজের যে আমার নিজেরই লজ্জ্বা লাগে আবার তুই যখন ডাকাতের মত আমার বড়ো দুদু দুটো চূষবার জন্য পাগল হয়ে উঠিস তখন মনে হয় এই বয়সেও এ দুটোর জন্য নিজের ছেলে বয়সকা মা এর সঙ্গে বিছানায়ে শোবার পর মাঝ রাত অব্দি ব্যাটাছেলের ক্ষীধে মেটাবার জন্য ছটফট করছে"। দুজনে বিছানায়ে ওঠে, নিভা পাস ফিরে শোয়ে রতন একটা পা বয়সকা মা এর কোমরের উপর তুলে দিয়ে জড়িয়ে ধরে মার শায়া জড়ানো নরম মেয়েলি পাচ্ছায় নিজের লিঙ্গটা ঠেশে ধরে শুধু ব্রা পড়া ফরসা উদোম পিঠে চুমু খেতে থাকে নিভা দেবী নিজের পাছার খাজে জওয়ান ছেলের শক্ত লিঙ্গের চাপ অনুভব করেন "উমম" শীত্কার করে ওঠেন জওয়ান ছেলে শায়া জড়ানো বয়সকা মা এর নধর পাচ্ছাযে

নিজের শক্ত পুরুসাঙ্গটা ঠাসতে থাকে নিভার শরীর টা উত্তেজনায়ে কেপে ওঠে ব্যাটাছেলেকে পেচ্ছন থেকে নেবার অভিজ্ঞতা আছে ঠিকই, রতনও যদি পাযুমৈথুন করবার চেষ্টা করে ছেলেকে নিরস্ত করতে পারবেন না অনেক পুরুষ মানুষই মেয়েদের পাচ্ছায়ে ঢোকাতে বেশি মজা পায়, নিভাদেবি ভালই জানেন প্রথমে একটু ব্যাথা লাগবে, ছেলের কামনা মেটাতে গেলে বয়সকা মা এর এ ব্যপারে না বলা চলবে না তবে প্রথম প্রথম একটু সইতে পারলেই তারপর পেচ্ছন থেকে সবল পুরুষের কামার্ত মন্থন উনার মত বয়সী মেয়েছেলের ভাল লাগার কথা সবচেয়ে আনন্দের হবে পুরুষ মানুষের বিচির থলে দুটো উনার মেয়েলি ভরাট পচ্ছাযে প্রতিবার ধাক্কা দিয়ে সোহাগ জানাবে নিভা সে আনন্দের স্বাদ অনেক বার নিয়েছে। নিজের শরীরটা কে ব্যাটাছেলের কামনা মেটাতে কোনও দিনই কার্পণ্য করেন নি। এক বার দু বার বয়সকা মা এর লোভনীয় মাংসল পাছায়ে ঢোকানোর ইচ্ছা, পেছন থেকে নরম মেয়েলি নিতম্বে পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করিয়ে আনন্দ পাবার ইচ্ছা হওয়াটা যে কোনও ব্যাটাছেলের পক্ষে স্বাভাবিক। রতন পরনের আলগা করা সায়াটা টেনে উপরে তুলে দেয় বয়সকা মা এর ভরাট মেয়েলি নগ্ন পচ্ছার উপর রতনের উদ্যত লিঙ্গটা বার বার ঘষা খায়ে "উফ্ফ দুষ্টু কী চাস? "মামনি তোমার পাচ্ছাটাতে ঘোষলেও ভিশন আরাম লাগছে, পেচ্ছন থেকেও তুমি কম সেক্সি নও" "উমম দুষ্টু সোনা আমার, প্রেম করার সময় বয়সকা মা এর পচ্ছাযে ঠাসাঠাসি করতে তোর তো ভাল লাগবেই" উপুড় হয়ে শোয়া নিজের শরীরের উপর জওয়ান ছেলের শরীরটা উঠে আসে নিজের নগ্ন মাংসল পচ্ছাযে ছেলের কাম দন্ডটা ক্ষণে ক্ষণে রতি অভিজ্ঞা নিভাদেবীর শরীরে কামনার ছোবল দিতে থাকে একটু নিচে নেমে রতন নিজের মোটা জিনিসটা পচ্ছার খাজে চেপে ধরে চুল সমেত গোঁড়াটা পায়ূ দ্বারে ঘষা খায় আর মাথাটা নিভার রসে ভেজা যোনির মুখে চাপ দিতে থাকে "উমম দুষ্টু ছেলে কোথাকার, তুই আমাকে ভালোবাসতে, বাসতে পাগল করে দিবি" নিভা কামার্ত ছেলের শরীরের নিচে নিজের নিতম্ব মেলে ধরে গোগাঙ্গাতে থাকেন। হাত তুলে বালিশে মুখ গুঁজে শুয়ে থাকা বয়সকা মা এর চুল সমেত বগলে চুমু খায় ব্রার ফিতে আলগা করে দিতেই নিভা নিজের বুকের নিচে থেকে ব্রা টা খাটের নিচে ফেলে দেন ছেলে মা এর বগলের পাস দিয়ে বেরিয়ে আসা বৃহদাকার মাংসল ফর্সা স্তনের

বেশ কিছুটা জিভ দিয়ে চাটতে চাটতে মাংসল বুকে ঠোঁট ঘষতে থাকে "মাম তোমার দুদুর স্বাদ কী মিষ্টি মনে হয় কামড়ে কামড়ে খেয়ে নি এতদিন তোমাকে না পেয়ে কী কষ্টে ছিলাম" "ধ্যাত অসভ্য খালি দুষ্টুমি, এখন তো আমাকে বিছানায়ে নিয়ে শুয়ে আছিস ঠিক যে ভাবে বয়সকা মা কে কাছে পেতে চেয়েছিলি" "মাম তুমিও তো আমাকে এভাবে ভালোবাসতে চেয়েছিলে নইলে ব্লাউজ ব্রা খুলে নিজের জওয়ান ছেলেকে জড়িয়ে ধরে দুদু খাবার জন্য আদর করে নিজের বুকে টেনে নিতে? ইশ শ ভয় হয় এই বয়সে প্রতি রাতে আমাদের মা ছেলের প্রেম করা, এক সঙ্গে বিছানায়ে পরস্পরকে আদরে আদরে ভরিয়ে দেওয়া কোনও কারণে এক রাতের জন্যও বন্ধ হলে তুই তো আমাকে কাছে না পেলে অস্থির হয়ে উঠবি' রতন বগলের তলা দিয়ে ঠেলে বেরিয়ে আসা মা এর বিশাল স্তনের চারপাশে চুমুতে ভরিয়ে দিতে দিতে অস্ফুট স্বরে বলে ওঠে "ওহ মাম রাতে তোমার এই বোম্বাইয়া দুদু না চুষে খেতে না পেলে তোমার ভেতরে আমারটা না ঢাললে আমি পাগল হয়ে যাব তুমি বুঝতে পারনা?" কথাটা বলেই রতন নিভা দেবীর পাচ্ছার খাজে বেশ জোরে নিজের মোটা লিঙ্গটা চেপে ধরে, নিভার যোনির গোপন দ্বারে চাপ খেয়ে মোটা পুরুসাঙ্গটা ভেতরে প্রায়ে পুরোটা ঢুকে যায় আচমকা, নিভা দেবী বেশ জোরে কেপে ওঠেন "উফ্ফ ডাকাত ছেলে! মাগো দস্যু কোথাকার ও ভাবে না বলে পেচ্ছন থেকে মেয়েছেলেদের কেউ ঢুকিয়ে দেয়? আমার লাগে না বুঝি? রতন বোঝে ব্যাপারটা নিষ্ঠুরের মত হয়ে গেছে, উপুড় হয়ে শুয়ে থাকা অবস্থায়ে চাপ খেয়ে বয়সকা মা দুই বগলের পাস থেকে বেরিয়ে আসা চল্লিশ সাইজের দুদু দুটোর বেশ কিছুটা দু হাতে আয়েশ করে টিপতে টিপতে ফর্সা পিঠে মুখ ঘষতে ঘষতে বলে "উমম মামনি সোনা সরি, ঘরে ঢুকে তোমাকে জড়িয়ে ধরে দুদু দুটোতে মুখ দিয়ে আদর করব সেই কথা ভেবেই আনন্দে সারা দিন কাটে আর বিছানায়ে তোমাকে পাব না ভাবতেই মাথা গরম হয়ে গিয়ে ছিল, প্লীজ তুমি রাগ করোনা।পেছন থেকে জওয়ান ছেলের আদরে আদরে এমনিই উত্তেজনায়েশরীরটা কামনায়ে ছটফট করছিলো হটাত্‍ রতন ধনের মুণ্ডীটা পোকাত করে ঢুকিয়ে দেবে ভাবতেই পারেন নি "অসভ্য ছেলে, এই দুষ্টু, পাস থেকে দুদু চূষলে আমার বয়সী মেয়েছেলেদের ভাল লাগে? মনে মনে বলেন আমার বড়োদুদু দুটোর বোঁটা মুখে পুরে

জোরে জোরে চুসে আদর করবে তবে না মনে হবে একটা ব্যাটাছেলের সাথে শুয়েছি। অস্থির হয়ে ওঠেন কখন দুষ্টু ছেলেটা উনার বুকের মধ্যে মুখ দিয়ে উনার মধু খাবে আর উনি দুহাতে জওয়ান ছেলের মাথাটা নিজের বড়ো মেনা দুটোর মধ্যে চেপে ধরে মাথার চুলে আঙুল বুলিয়ে আদর করে দেবেন। রতন নিজেকে আলাদা করে নেয় নিভা চিত হয়ে শোয়ে দুহাতে নিজের স্তনের পাহাড় দুটোকে ঢাক বার ভান করে জোয়ান ছেলে কে উস্কে দেন, ছেলে বয়সকা মা এর বিশাল যৌবন নৈবেদ্য দুটো যে ভাবে তাকিয়ে থাকে সেটা দেখে নিভা দেবী বলেন "ইস স ডাকাত টা মা এর দুদু দুটোর দিকে কী ভাবে তাকিয়ে আছে দেখো, উমম আমার দুদু দেবো না খেতে দস্যুটাকে" রতন দুষ্টুমির হাসি হাসে "পারবে আমাকে আটকাতে? আমি তোমার দুদু না চূষলে তুমি ঘুমাতে পারবে না" রতন খাট থেকে নেমে যায় "বাথরুম থেকে আসি তারপর তোমার দূদূতে যা জমিয়ে রেখেছ সব চুষে চুষে খাব" "উমম অসভ্য ছেলে বয়সকা মাএর দুদু এতবার খেয়েও ক্ষীধে মেটে না" নিভাদেবী প্রশ্রয়ের হাসি হাসেন চোখটা জওয়ান ছেলের তলপেটের নিচে রতনের ঝুলন্ত ফুলে ওঠা বিশ্রী ভাবে দুলতে থাকা লিঙ্গটার দিকে তাকিয়ে ঠোঁট টা শুকিয়ে ওঠে রতনের টা মুখে নিয়ে আদর করার ইচ্ছাটা প্রবল হয়ে ওঠে। বাথরুম থেকে বেরিয়ে রতন দেখে আধ শোয়া বয়সকা মা সায়াটা বুকের ওপর তুলে ঢেকে দিলেও জোড়া স্তনের পাহাড় দুটো বেশ খানিকটা ঠেলে বেরিয়ে আসছে বয়সকা মা কে ভীষণ সেক্সি লাগছে সম্পুর্ন নগ্ন জওয়ান ছেলের চুলে ঘেরা গোপনাঙ্গ টা সাপের মত দুলছে প্রবল ইচ্ছা জাগে মুণ্ডী বেরিয়ে থাকা পুরুসাঙ্গটা মুখে নিয়ে চুষে চুষে রস বার করেন মনেমনে বলেন "উমম এসো সোনা আমি অপেক্ষা করে আছি, আমার দস্যু ছেলেটা কখন আবার আমাকে জড়িয়ে ধরে ডাকাতের মত আমার বড় বড় দুদু দুটোর উপর ঝাপিয়ে পড়ে আমাকে ভালবাসবে" রতন খাটের কাছে আসে নিভা হাত বাড়িয়ে ছেলের লিঙ্গটা নরম হাতের মধ্যে নিয়ে অসভ্য খেলা করেন "এই দুষ্টুটা আমার আদর পেয়েই কী রকম ফুলে উঠেছে, আমারি দুদু খাবে আর আমার ভেতরে গিয়ে আমাকে পিসবে পাগল করে দেবে" রতন খাটে উঠে আসে বালিশে মাথা দিয়ে চিত হয়ে শুলেও মুখটা বালিশে ভর দিয়ে আধ শোয়া নিভা দেবীর খসে পরা শায়ার ভেতরে থেকে উপছে বেরিয়ে আসা বৃহত্‍ স্তনভার দুটোর গভীর খাজে চুমু খায় একটা হাত বাড়িয়ে জওয়ান ছেলের চুলে

ঘেরা শক্ত মুশলটার চারপাশে মেয়েলি আদর করেন লিঙ্গটার চারপাশে আলতো টেপা টেপি করে ছেলের লোমে ঘেরা অংডকোষে হাত বুলিয়ে দিতে থাকেন বয়সকা মাযের অসভ্য আদর খেতে খেতে রতন মাএর শায়ায় অর্ধেক ঢাকা দুদূতে মুখ ঘষে "উমম মামনি তুমি কী সুন্দর আদর করে দিচ্ছ" সায়াটা নামিয়ে দিয়ে মায়ের বিশাল মাংসল স্তনের চারপাশে রতন চুমু খায় শক্ত হয়ে ওঠা অনেক খানি জাযগা জুড়ে কালচে বোঁটায ছেলের ঠোঁট পড়তেই অন্য হাত বাড়িয়ে ছেলেকে নিজের প্রচণ্ড বড় দুদুর ওপর চেপে ধরেন "আমার ডাকাত ছেলে এখন শুধু মাএর দুদু চুষে চুষে খাবে" রতনের সুতীব্র চোষন শুরু হতেই নিভার শরীর আবেশে কেপে ওঠে "উমম দুষ্টু উফ্ফ মাএর দুদু মুখের সামনে পেলে আমার সোনাটা পাগল হয়ে ওঠে" অন্য হাতের মুঠোর মধ্যে ধরা জওয়ান ছেলের লিঙ্গটা আরামদায়ক মোচড় দিয়ে ওঠেন বয়সকা মা এর কোমল আঙ্গুলের অশ্লীল আদরে ছেলের মুখের ভেতর থেকে কামার্ত আওয়াজ বেরিয়ে আসে "উ উ উফ মামনি আমার ধনটা এরকম ভাবে ধরেই আদর করতে থাকো" "দুষ্টু ছেলে আমার, মায়ের হাতের আদর খেয়ে লোহার ডান্ডাটা শক্ত হয়ে উঠেছে" রতন মাএর দুদু চূষতে চূষতে কামড় দেয় "উমম দুষ্টু আস্তে আস্তে মাএর লাগে না বুঝি" মুখে ব্যাথা লাগার কথা বললেও ব্যাটাছেলের স্তন চোষণে নিভার মত বড় দুদুওলা বয়সকা মেয়েছেলেদের এতে আরাম লাগে বেশি। আধ শোয়া থেকে চিত্‍ হয়ে ধীরে ধীরে জওয়ান ছেলের শরীরের নিচে বিছানার মত নিজেকে মেলে দেন শায়াটা কখন গা থেকে খসে গেছে তলপেটে নেমে এসেছে নিভা দেবী টেরই পান নি রতন বয়সকা মাএর নধর শরীরের উপর উঠে আসে রতনের মোটা মাস্তুলটা উনার চুলে ঘেরা গোপনঙ্গে বার বার ঘষা খায় রতনের মাথাটা নিজের ভীষণ বড় সাইজের দুদূতে চেপে সুখের আবেশে ফিস ফিস করে বলে ওঠেন "উমম আমার দুষ্টু ছেলেটাকে নিয়ে পারি না, মাযের বড়কা মেনা দুটোর সবটা খেয়ে তবে ছাড়বে, এই ডাকাত তোর নিচের ব্যাটাছেলের যন্তরটা তো তখন থেকে আমাকে ভালবাসবে বলে গুতিয়ে চলেছে, দে সোনা ওটাকে আমার ভেতরে দে" রতন এক ধাক্কায়ে ওর মোটা রড টা বয়স্কা মায়ের গোপন গহব্বরে প্রবেশ করায়ে "উমম মাগো দস্যু ছেলে উফ্ফ কী ভীষণ মোটা তোরটা, আমি বলে সইতে পারলাম কম বয়সী মেয়েছেলে হলে ককিয়ে

উঠত" রতন দু হাতে বয়স্কা মাযের চল্লিশ সাইজেরদুদু দুটো বাসের হর্নের মত টিপতে টিপতে বলে "আমি তো জানি আমার মামনি আমাকে নিজের ভেতরে নেবার জন্য ভেতরটা ভিজিয়ে নরম করে রেখেছে ঠিক নিতে পারবে" উমম দুষ্টু, আমি আমার ডাকাতটাকে অন্যের হাতে ছেড়ে দিতে পারি? আমার এমন সেক্সি বড় বড় দুদু ওলা মামনি থাকতে আমি অন্য কার কাছে যাব?" মাযের নগ্ন স্তনে রতন মুখ ঘষে "কেন রে পাশের বাড়ির রমার দুদু দুটো তো আমার মতই বড় সাইজের পাড়ার অনেক ছেলেই তো ওর পেছনে পাগল শুনেছি আমাকে যেভাবে চাস ওকে দেখে তোর পেতে ইছে করে না?কী যে বল তুমি মামনি ঘরে তোমার মত এমন সেক্সি বড় দুদুওলা মা থাকতে কোনও ছেলে অন্য কারোর দিকে তাকাবে কেন? ঘরের ভেতর ব্লাউজ খোলা অবস্থায়ে তোমাকে জড়িয়ে ধরে যেভাবে আদর করতে পারি রাতে তুমি আমি একই বিছানায়ে যে ভাবে পরস্পরকে ভালবাসি তার সাথে কোনও কিছুর তুলনা হয়?" রতন বেশ জোরে কোমর ওঠা নামা করতে থাকে "উমম সোনা খুব আরাম লাগছে আমি তোকে অনেক খন ধরে ভেতরে পেতে চাই" নিভা দেবী নিজের গোপনাঙ্গ দিয়ে ছেলের জিনিসটা চেপে চেপে পাম্প করতে থাকেন "উফ্ফ মামনি সোনা তুমি ও ভাবে তোমারটা দিয়ে কামড়ে কামড়ে ধরলে আমি নিজেকে বেশিখন ধরে রাখতে পারব না" রতন বয়স্কা মাযের অল্প চুলে ঘেরা বগলে চুমু খায়ে "ইস্স দুষ্টু ছেলে আমার, তোর রডটা এভাবে আমার নরম গর্তে কামড়ে কামড়ে ধরে আদর এমন আদর করবো যে মাযের শরীরে ঢোকাবার জন্য সব সময়ে ছটফট করবি, সোনা যতক্ষণ পারিস নিজেকে আটকে রেখে আমাকে আরামে আরামে ভরিয়ে দে" নিভা দেবী দু হাতে ছেলের শরীরটা নিজের বুকের উপর টেনে নিয়ে শীতকারে ভরিয়ে তোলেন "উমম আয, আমার ভেতরে আয় সোনা, তোকে বিয়ে করতে হবে না আমি তো আছি প্রতি রাতে আমার বড়দুদূতে মুখ দিয়ে ব্যাটাছেলের ক্ষীধে মেটাবি যতক্ষণ চাইবি তোর ব্যাটাছেলের চাহিদা মাযের শরীরে, মিটিয়ে নীবি উমম দুষ্টু এত জোরে ঠেলছিস কেনো? বার হবে বুঝি? নিভাদেবি ছেলের মুখটা নিজের স্তনের মাংসে ঠেসে ধরেন রতন বীর্য বার হবার আগে উত্তেজনাযে কাপতে থাকে 'ঊহহ' বার কর সোনা সবটা আমার ভেতরে ঢেলে দে তোর ব্যাটাছেলের পিচকারিটা খালি করে দে সবটা আমার আমার মাংসল গর্তে ঢেলে দে নিয়ে নেব" ভীষণ আরামে ছেলের মাথার চুলে আঙুল

ঢুকিয়ে আদর করতে করতে ফিস ফিস করে বলেন "নিশ্চিন্তে আমার ভেতরে রস ঢালো সোনা, আমি আমার দুষ্টু ছেলেকে ব্যাটাছেলেরা যেভাবে চায় সেভাবে আরাম দিতে চাই যাতে ঘরের মধ্যে বয়সকা মাযের কাছেই বারে বারে ব্যাটাছেলের খিদে মেটাবার জন্য ছুটে আসবি" নিভার কথা শেষ করার প্রায় সঙ্গে সঙ্গে প্রচণ্ড উত্তেজনায়ে বয়স্কা মাযের বৃহত্‍ স্তনের মাংসল পাহাড়ে মুখ ডুবিয়ে দিয়ে ঝলকে ঝলকে বীর্যের বিস্ফোরণ করতে থাকে "ঊহহ মামনি" নিভা নিজের যোনির ভেতর কামড়ে কামড়ে মোচড় দিতে দিতে অসহায় জওয়ান ছেলে রতনের সব রসটা বার করে নিতে থাকেন বীর্যপাতের শুরুটা ও করলেও দু হাতে ছেলের শরীরটা নিজের শরীরের ভেতর অক্টোপাশের মত চেপে ধরে সেক্সি স্বরে বলেন "ওহ মাগো ডাকাত ছেলেটা মাযের ভেতরে কতখানি রস ঢালছে দ্যাখো আরাম পেয়ে আমার ভেতরে তোর ডান্ডাটা কী ভীষণ ফুলে উঠেছে আমার ভেতরটা ব্যাটাছেলের গরম রসে ভাসিয়ে দিয়েছে উফ্ফ আরামে আরামে শরীরটা ছট ফট করছে উফ্ফ দুষ্টু ছেলে এখনো বেরচ্ছে শেষ ফোটা পর্যন্ত আমার ভেতরে বার করে নিই তারপর তোর রডটা বার করে নিস" মনে মনে বলেন তোর ব্যাটাছেলের রস আমি পুরোটা খেয়ে ছারবো, এই বয়সের ছেলেদের দিনে তিন চারবার ডিস্চার্জ করা কোনও ব্যাপারই নয় যত বার মন চায় বয়সকা মাযের সঙ্গে বিছানার খেলায়ে মাতবি। অবশ, ক্লান্ত রতন পাশে চিত হয়ে শোয়ে,নিভা খাট থেকে নেমে দুধ হালকা গরম করে নিয়ে আসেন রতন পুরো দুধটা খেয়ে নেয় শায়াটা বুকের উপর তুলে খাট থেকে নামতে যেতেই রতন হাত ধরে টানে "কোথায়ে যাচ্ছ মামনি?নিভা দেবী ছেলেকে চুমু খান নিজের নধর স্তনভার ছেলের মুখে ঠেসে ধরে ডলাডলি করতে করতে বলেন "উমম দুষ্টু এতক্ষণ যেভাবে ভেতরে ঠেসেধরে আমাকে ভালবেসেছিস, বাথরুমে যেতে হবে না? আবার কখন তোর আমাকে পেতে ইচ্ছে করবে কী করে জানবো, যা বুঝলাম তোর যা খিদে বয়সকা মা কে বিছানায়ে জড়িয়ে ধরে মাযের বড় দুদু কিছুখন চোষা চুষি করলেই আবার আমাকে বউয়ের মত পাবার জন্য খেপে উঠবি। ঘরের ভিতর আমাদের যে সম্পর্ক তৈরি হয়েছে এখন তুই যখনই চাইবি আমি তো না বলতে পারব না। একটু বিশ্রাম নে আমি বাথরূম থেকে ফ্রেশ হয়ে আসছি। নামবার আগে নগ্ন রতনের চুলে ঘেরা বীচি সমেত শিথিল লিংগটার চারপাশে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেন "এটা কতক্ষন ধরে আমাকে আদর

করেছে ভীষণ আরাম দিয়েছে, আমিও তোর এটাকে মুখের মধ্যে নিয়ে আদর করে দেব" নিভা খাট থেকে নেমে যান। বাথ রুমে বেশ কিছুখন নিজের সব কিছু ধুয়ে টুয়ে নিতে সময় নেন, সায়াটা পাল্টাতে হয়। অসভ্য ছেলে রসের বন্যা বইয়ে দিয়েছে, ছেলে আর বয়সকা মাযের ভালোবাসার কাম রসের চিহ্নের ছড়াছড়ি কাজের মাসিকে কাচতে দেওয়া যাবে না ঠিক বুঝে যাবে বৌদি এই বয়সেও কোনও ব্যাটাছেলের রস নিংড়ে নিয়েছে। ভারী চল্লিশ সাইজের নিটোল স্তনের উপর ব্যাটাছেলের কামার্ত ছোবলের চিহ্নে ভরে গেছে, অসভ্য ছেলে মাযের ভীষণবড় আকারের ঝুলন্ত দুদু দুটো দেখলেই ছেলেটা কামার্ত হয়ে ওঠে চুষে খাবার জন্য। এক রাতে যে ভাবে আদর করেছে ব্যাথায়ে টন টন করছে অথচ মন চাইছে আবার কখন জওয়ান ছেলেটার মুখটা নিজের বৃহত্‍ স্তনে চেপে ধরে আদর করবেন এই ভাবনায় উনাকে উত্তেজিত করে তোলে ব্যাটাছেলের সঙ্গে বিছানায়ে শুয়ে রমনের সময়ে দীর্ঘখন স্তন চোষাচুষি না করলে মাংসল দুদু দুটো জোরে জোরে না চটকালে উনার মত বয়স্কা রতি অভিজ্ঞা মেয়ে ছেলেদের পরিপূর্ণ তৃপ্তি হয় না, জওয়ান ছেলে বয়স্কা মাযের নধর মেয়েলি শরীরটা পাবার জন্য যত ছটফট করবে উনিও নিজের শরীরে ছেলের শরীরটা মিশিয়ে দিতে দিতে সোহাগে সোহাগে নিশিধ্য প্রেমের কামনার আনন্দে ভরিয়ে তুলবেন। আয়নার সামনে এসে পাতলা শায়ার তলা দিয়ে স্পষ্ট ফুটে ওঠা খাড়া বোঁটা দুটো দেখে মায়াবী হাসি হাসেন এই স্তনের মাংসল পাহাড় দুটো নিজের জওয়ান ছেলেকে লোভ জাগিয়েচে বয়স্কা মা কে কাছে পাবার জন্য, নিজের ভরন্ত পাচ্ছাটাও এই বয়সেও লোভনীয়, ছেলের দোষ দেবেন কী করে? ঘরের মধ্যে এই রকম পুরুষ্টু চেহারার মা কে কাছে নিয়ে আদর করার সুযোগ পেলে রতনের মত যে কোনও ছেলেই উত্তেজিত হয়ে উঠবে, বন্ধ ঘরে যৌবনবতি মাযের মেয়েলি নধর শরীরী আকর্ষণ এড়াতে পারবে না। লাল রঙের লিপস্টিক গাঢ়করে ঠোঁটে লাগান আরেকবার ছেলের কাম রসের স্বাদ পাবার ইচ্ছে টা সুতীব্র হয়ে ওঠে। রতনের কামদন্ডটা মুখের ভিতর নেবার কথা ভাবতেই ঠোঁট শুকিয়ে ওঠে বিছানা থেকে নামার আগে চুলে ঘেরা জওয়ান ছেলের নেতিয়ে পরা লিঙ্গটা ঠোঁট লাগানোর পর থেকেই রক্তের স্বাদ পাওয়া বাঘিনীর মত হয়ে উঠেছেন। অনেক খন হয়ে গেছে, এই অবস্থায ছেলের যেখানে লিপস্টিক লাগানো ঠোঁট রাখবেন কামনায়ে লাল হয়ে উঠবে। ঘরে ঢুকে