বয়সকা মাযের সঙ্গে প্রেম

PUBLIC BETA

Note: You can change font size, font face, and turn on dark mode by clicking the "A" icon tab in the Story Info Box.

You can temporarily switch back to a Classic Literotica® experience during our ongoing public Beta testing. Please consider leaving feedback on issues you experience or suggest improvements.

Click here
sabuban
sabuban
50 Followers

ব্যাটাছেলেদের মত ওর বৃহত্‍ মাংসল স্তন মর্দন করে চলেছে। রমা মাঝে মাঝেই উনাকে এভাবে আদর করে, কী রকম অবশ অবশ লাগে। নিভাদি তোমার ইচ্ছা করে না ব্যাটাছেলের সঙ্গে শুতে? আমি তো বাপু স্বামিরটা মুখের মধ্যে না নিলে থাকতেই পারি না তবে তোমার ছেলের মত কাউকে পেলে আর কিছু চাইনা। নিভা: তুই কিন্তু ভিশন অসভ্য হয়ে উঠেছিস তবে স্বীকার করতে বাধা নেই আমার ছেলের তোর মত সেক্সি বউ পেলে শরীরের খিদেটা ভালই মিটিয়ে দিতে পারতিস।রমা দুহাতে নিভা কে জড়িয়ে ধরে বলে “ছেলেকে তো পাচ্ছি না ছেলের সেক্সি বড় বড় দুদুওলা মাযের সঙ্গে শুলেও কম আনন্দ্য পাব না, সত্যি কথা বলব সেদিন ব্রা ব্লাউজ খোলা অবস্থায় তোমাকে দেখার পর আমার নিজের শরীর নিয়ে সব গর্ব মাটিতে মিশে গেছে তোমাকে আমাকে কাছে পেলে সব পুরুষ মানুষই বিছানায়ে পাগল হয়ে উঠবে কিন্তু সেদিন মেয়ে হয়েও মনে হল তোমাকে কাছে পেলেও আমার কম তৃপ্তি হবে না সে তুমি আমাকে লেসবিয়ান ভাবো আর যাই ভাবো, বিছানার সুখের ব্যপারে ছেলে হোকঅথবা তোমার মত রসালো মেয়েছেলে হোক কোনও ফারাক নেই জামা কাপড় ছেড়ে আমার সঙ্গে একবার বিছানায় চলো, তোমার শরীরটা এত আদর করব যে এতদিন কোনওব্যাটাছেলের সাথে না শোবার কষ্টটা ভুলিয়ে দেব। নিভা: “ইসস চ্ছার আমাকে, এখুনি ছেলে এসে পড়বে তুই যেভাবে আমার দুদু টিপছিস দেখলে কী ভাববে বলতো? “আচ্ছা নিভাদি সত্যি কথা বলবে ছেলে তোমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করে না? ও মা করবে না কেন? তোমার তখন অন্য রকম চিন্তা আসে না? হাজার হোক একটা জওয়ান ছেলের শরীর, আমি হলে কিন্তু একটু আধটু হলেও সুযোগটা হাতছাড়া করতাম না। জওয়ান ছেলে এই রকম চল্লিশ সাইজের দুদু ওলা মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে বেশিখন থাকলেই প্তকৃতির নিয়মেই উত্তেজিত হয়ে উঠবে আর বয়সকা মা হয়ে তুমি আরেকটু ঘনিষ্ট হলেই তোমার ছেলে তোমাকে আর কাছে পেতে চাইবে।নিভা: তুই কী রে ছেলেকে প্রথমে তুই আদর করবি বললি এখন আমাকে ওর সাথে জড়িয়ে প্রেম করার কথা বল্ছিস। দরজার পেছন থেকে কথা গুলো শুনে রতন বেশ উত্তেজিত হয়ে ওঠে। রমা: ঠিক বলছি নিভাদি একবার ছেলেকে নিজের শরীরের মধ্যে চেপে ধরে বউয়ের মত ঢলা ঢোলি করো সংকোচের বাধন টা ভেঙে দাও জওয়ান ছেলে তোমার মত এমন সেক্সি মাযের মেয়েলি শরীরটাকে আরো কাছে পাবার, মাযের বুকে জমা মধু খাবার জন্য মনে মনে পাগল হয়ে উঠবে।এমনিই তুমি নিচে ব্রা পড়না, বন্ধ্য ঘরের মধ্যেজওয়ান ছেলে এত্ত বড়ো বড়ো সলিড দুদু ওলা


বয়সকা মাযের নরম শরীরটা জড়িয়ে ধরে একটু আধটু আদর শুরু করলে, তুমিও যদি প্রশ্রয় দাও আমি নিশ্চিত তোমার ছেলে তোমার দুদুতে হাত দেবে শাড়ি ব্লাউজ এর ওপর দিয়ে মুখ ঘষা ঘোষি করবে তোমার বড় বোঁটা দুটো শাড়ি ব্লাউজ ঢাকা অবস্থায় স্পষ্ট বোঝা যায় জওয়ান ছেলে ঠিক বয়সকা মাযের রসালো বোঁটাযে ঠোঁট বসিয়ে দেবে। রমার কথা শুনে নিভার শরীরটা সির সির করে ওঠে গত কয়েক ঘণ্টাএ নিজের ছেলের সাথে উদ্দাম ভালোবাসার ছবি গুলো ভেসে ওঠে এর মধ্যেই ছেলে যে বয়সকা মাযের নধর শরীরটার স্বাদ নিয়েছে বেশ কয়েক বার মনের সুখে পিসেছে ব্যাটাছেলের কামনা নিয়ে, তিনিও যে জওয়ান ছেলের শরীরটা কামনার তৃপ্তিতে ভরিয়ে দিয়েছেন সেটা তো কেউ জানে না ব্লাউজ খুললে বৃহত্‍ ফর্সা মাংসল স্তনের উপর ছেলের কামার্ত দংশনের চিহ্ন ছড়িয়ে আছে আজ রাতেও তো আবার জওয়ান ছেলে মাযের ভরাট পয়োধরে ব্যাটা ছেলের খিদে নিয়ে বয়সকা মাযের মেয়েলি শরীরটা জড়িয়ে ধরে ভালবাসবে গোপন অঙ্গে বার বার শক্ত পৌরুষ টা সারা শরীরটা সংগমের আরামে আরামে ভরিয়ে তুলবে কথাগুলো ভাবতেই যোনিটাভিজে ওঠে। “সত্যি বলেছিস রতনটা ঘরের মধ্যে আজকাল প্রায়ই জড়িয়ে ধরে চুমু খায় রমা উত্তেজিত হয়ে ওঠে “তোমায়ে বলেছি না মাযের এত্ত বড়ো দুদুর ছোয়া পেয়ে তোমার ছেলে ভেতরে ভেতরে গরম হয়ে উঠেছে সত্যি করে বলো কোথায়ে কোথায়ে চুমু খেয়েছে? দুদু সমেত নিজের বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে আদর করেছে না? ঠিক এই ভাবে? রমা দু হাতে নিভাকে জাপটে ধরে দুজন বৃহত্‍ দুদু ওলা মেয়েছেলের স্তনের পাহাড় পরস্পর পিসতে থাকে “উমম অসভ্য মেয়ে” নিভা অস্ফুট স্বরে বলে ওঠে “এই নিভাদি ছেলে মাযের বড়ো মেনা দুটো আদর করতে চায চায়নি? আমার তো বিশ্বাসী হচ্ছে না।“ধ্যাত অতো কিছু নয়” নিভা এই নিশিধ্য সম্পর্কের ব্যাপারটা ভেবে ভেতরে ভেতরে বেশ উত্তেজিত হয়ে ওঠেন অর্ধেক সত্যি মিশিয়ে আলোচনাটা চালিয়ে যান থামতে দিতে চান না রমার হাত টা নিভা দেবীর তলপেটের নিচে অসভ্য আদর করে দুজন বয়সকা মেয়েছেলে ভেতরে ভেতরে যৌন খিদেয় জ্বলে ওঠে। “মাঝে মাঝেই ছেলে জড়িয়ে ধরলে ছাড়তে চায় না সামনা সামনি জড়িয়ে ধরে আমার দুটোর যা বড় সাইজ ওর বুকের নিচে পুরোটাই পেষাই হয় মাযের বড়ো দুদুর ছোয়ায়ে ছেলের যে আরাম লাগে বুঝি, আমারো যে ভাল লাগেনা তাও নয় তাই বাধা দিইনা।“ রমা উত্তেজনায়ে শায়াটা ভিজিয়ে ফেলে রমার হাত টা নিভার গোপন ত্রিভুজটা শাড়ি সায়ার উপর দিয়ে খামচে ধরে “উমম দুষ্টু মেয়ে

আমারটা কিভাবে চেপে ধরেছে” “নিভাদি আমার আর তর সইছে না তারপর” “তারপর আবার কী? বয়সকা মাযের সারা গায়ে হাত বুলিয়ে আদর করে মাঝে মাঝে পাজামা সমেত নিজের ব্যাটাছেলের জিনিসটা আমার তলপেটের নিচে চেপে চেপে ধরে কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে ফিস ফিস করে বলতে থাকে “মামনি তোমাকে এভাবে জড়িয়ে ধরে আদর করতে ভীষণ ভাল লাগে বার বার আরো কাছে পেতে ইচ্ছে করে” আমি বলি “উম্মদুষ্টু ছেলে মা কে এভাবে আদর করতে নেই কেউ দেখলে কী ভাববে ইস স যে ভাবে আমাকে বুকের মধ্যে জাপটে ধরে আছিস একমাত্র ব্যটাছেলের মেয়েছেলেদের প্রেম করার সময় এভাবে আদর করে” রতন কানের লতিতেচুমু খেতে খেতে বলে “উফ্ফ মামনি তোমাকে এভাবে দু হাতে জড়িয়ে ধরে রাখলে কী ভীষণভাল লাগে ছাড়তেই ইচ্ছে করে না, তুমি যাই বল আমি তোমাকে এভাবে জড়িয়ে আদর করব যতক্ষণ আমার ইচ্ছা করবে ঘরের মধ্যে আমি আমার রুপসী মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে যেভাবেই আদর করি কেউ জানবেনা” “ধ্যাত! ব্লাউজ এর নিচে ব্রা পর্যন্ত পরা নেই এভাবে আদর করলে যে কেউ ভাববে বয়সকা মাযের শরীর টা জড়িয়ে ধরে জওয়ান ছেলে নিশিধ্য প্রেম করছে” “আগে দেখবে তারপর তবে তো ভাববে, ব্লাউজ খোলা অবস্থায়ে শুধু শাড়ি পড়া অবস্থায়ে তোমাকে বিছানাযে নিয়ে গিয়ে আদর করলেও কেউ কিছুই জানবে না” “ওহ বাহ বা এখনি আমাকে জড়িয়ে ধরলে ছাড়তে চাস না ব্লাউজ খোলা অবস্থায়ে আমাকে বিছানায়ে কাছে পেলে তুই অন্যান্য ব্যাটাছেলেদের মত পাগল হয়ে উঠবি আমি তোকে সামলাতে পারব না।“ “ইস্স নিভাদি নিজের ছেলেকে এত কাছে পেয়েও ছেড়ে দিলে? “ও মা সেকি ছাড়ার পাত্র? কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে একদম সরাসরি বলে বসলো “মামনি ব্লাউজ খুলে একবার তোমার এই ভীষণ বড় বড় দুদু দুটো চূষতে দেবে? তুমি আর আমি ছাড়া কেউ জানতেই পারবেনা। ছোট বেলায় তো কতবার দুদু খাইয়েছ। একবার দুহাতে ধরে, তুমি তো জানো তোমার চল্লিশ সাইজের দুদু এক হাতে ধরা যাবে না, কিছুখন চুষেই ছেড়ে দেব” রতন আশ্বস্ত করে। বুঝতেই পারছিলাম জওয়ান ছেলে মাযের ভীষণ বড় দুদু তে মুখ দেবার জন্য অস্থির হয়ে উঠেছে একবার ব্লাউজ খুলে আদর করতে দিলে আমাকে সবসময়ে পাবার জন্য নেশা ধরে যাবে তবু শেষ চেষ্টা করলাম “উমম দুষ্টু ব্লাউজ শাড়ি পড়ে আমাকে যেভাবে আদর করছিস কর দুদু টেপা টেপি করতে চাস তাও কর আমি কিছু বলব না কিন্তু কেউ যেন জানতে না পারে, লক্ষী সোনা এর বেশি কিন্তু নয়” কথাটা শেষ করার আগেই


রতনের হাতের থাবাটা বয়সকা মাযের কোমর থেকে শাড়ির নিচে দিয়ে ব্লাউজ সমেত ভরাট মাংসল স্তনে উঠে আসে জওয়ান ছেলের স্তন মর্দনে নিভা দেবী গুঙিয়ে ওঠেন “উমম দস্যি ছেলে!মাযের দুদু কিভাবে টিপচে দ্যাখো ইস স এভাবে মা কে আদর করতে নেই আমার লজ্জ্যা করে না বুঝি? নিভা ছেলের কাছে আর ঘন হয়ে আসেন রতন তখন হাতের মধ্যে বয়সকা মাযের বিশাল স্তনভার ব্লাউজ সমেত আয়েশ করে টিপে চলেছে নিভা দেবীর আরামে শরীরটা অবশ হয়ে আসে ছেলের শরীরটার উপর ঢলে পড়েন ‘এই দুষ্টু এভাবে চটকালে আমার ব্লাউজ টা ছিড়ে যাবে “উফ্ফ মামনি এই বয়সেও তোমার দুদু দুটো এতও বড় বড় হওয়া স্বতেও কী ভীষণ সলিড অবিবাহিত মেয়েরাও লজ্জ্যা পাবে” “এবার সত্যিই তোর বিয়ে দিতে হবে ঘরের মধ্যে বয়সকা মা কে জড়িয়ে যেভাবে মাযের দুদূতে হাত দিয়ে আদর করা শুরু করেছিস” নিভা দেবী বুঝতে পারেন নিজের বৃহত্‍ স্তনের উপর রতনের অসভ্য আদর বাড়ছে “মামনি তোমাকে কাছে পেলে আমার কাউকে বিয়ে করার দরকার নেই” “ও মা কী অসভ্য ছেলে বয়সকা মা কে বিছানায় বউয়ের মত পেলে সব শখ মিটে যাবে বুঝি?” “ওহ মামনি একবার ব্লাউজ টা কিছুক্ষণের জন্য খোলো না” “উমম না লখীটি দস্যু ছেলে, আজ তো মনের সুখে মায়ের দুদু টিপেছিস আবার পরে হবে। এতক্ষণ মন্ত্রমুগ্ধের মত রমা শুনছিল “ওই অবস্থায় ছেলেকে ফিরিয়ে দিতে পারলে? অন্তত ছেলেকে নিজের মাইয়ে চেপে ধরে ছেলের যন্তরটা আদর করতে করতে ব্যাটাছেলের রস টা বার করে দিতে পারতে? রমা নিভাদেবীর বুকের ওপর মুখ ঘোষতে ঘোষতে চুমু খায়। “ডাকাত টা এখন তো মাঝে মাঝেই ঘরের মধ্যে আমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করার সময় আমার দুদূতে হাত বোলায়ে, টেপা টেপি করে পাজামার দড়ি খুলে জাঙ্গিয়া সমেত ওর ব্যাটাছেলের জিনিস পত্তরে হাত বুলিয়ে দি (সত্যিই যে জওয়ান ছেলে এখন প্রতি রাতে যৌবনবতী বয়সকা মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে অসভ্য খেলায় মাতে সেটা চেপে যান)আমার বুকে মুখ দিয়ে প্রায় বলে “এভাবে আমাকে কতদিন উপস রাখবে? তোমাকে কাছে পাবার জন্য আমার শরীরটা ছটফট করে,ইছে করলেই তোমার ব্লাউজ টা খুলে দিয়ে তোমার দুদূতে জমা মধু খেতে পারি, আমি জানি তুমি আমাকে বেশিখন বাধা দিতে পারবে না” “নারে ঘরের মধ্যে তুই আমাকে জড়িয়ে ধরে আদর করিস আমার দুদু টেপাটেপি করিস আমার বুকে মুখ ঘষে ভালবাসিস আমার সঙ্গে সবই তো করিস, তুই আরাম পাবি বলে ঘরে ব্রা পড়ে থাকি না যাতে তোর সুবিধা হয়। “নিভা দি তোমার ছেলেটা কে আমার কাছে দাও


আমি ওরটা বার করে দি, তুমি তো জানো এভাবে নিজের ছেলেকে বেশিদিন অভুক্ত রাখতে পারবেনা। রতন ইচ্ছা করে চাবিটা দ্বিতীয় বার দরজায় ঢুকিয়ে দরজা খোলার আওয়াজ করে। “এই আমি আসি, ছেলে বাইরে থেকে আসছে বয়স্কা মাযের নরম শরীরটা জড়িয়ে মাযের ব্লাউজ ফাটানো লোভনীয় দুদূতে মুখ দিয়ে আদর করবে, এখন তোমাদের দুজনকে ছেড়ে যাওয়াই ভাল, মা ছেলের প্রেমের বাধা হতে চাই না কথাটা বলে রমা আচমকা নিভার শাড়ি সমেত গোপন অঙ্গটায় অশ্লীল চাপ দেয় “ওহ মাগো” নিভা অস্ফুট স্বরে চিত্কার করে ওঠেন রমা বলে “ছেলেকে এটার স্বাদ দাও একবার এরকম সেক্সি মাযের শরীরের ভেতরে যাওয়া আসা করতে পেলে সারাক্ষণ মা কে কোলের কাছে পাবার জন্য ছটফট করবে ঘরের মধ্যে জওয়ান ছেলে বয়সকা মাকে জড়িয়ে ধরে প্রতিদিন ব্যাটাছেলের কামনার রস ঢাললে কেউই জানতে পারবে না আর তুমিও এই বয়সে ছেলেকে শরীরের ভেতরে নিয়ে নিজের খিদেটা মিটিয়ে নিতে পারবে। “ধ্যাত দুষ্টু মেয়ে! যা গরম হয়েছিস স্বামী ঘরে ফিরলেই মনের সুখে ওর জিনিসটা মুখের মধ্যে নিয়ে আদর না করলে শান্ত হবি না।” রতন ঘরে ঢুকে রমার দিকে তাকায় পাতলা শিফন শাড়ির নিচে লোকাট ব্লাউজ এর ভেতর থেকে ঠেলে বেরিয়ে আসা ভারী স্তন দুটোই চোখ আটকে যায় রমা রতনের গাল দুটো টিপে আদর করে বলে “এই যে মাযের দস্যি ছেলে এসে গেছে এখন তোমরা দুজন কথা বলো আমি আসছি। “রমা, পাঁচ থেকে দশ মিনিট একটু বসে যাও আমি সামনের লন্দ্রীর দোকান থেকে আসছি যাবো আর চলে আসবো” নিভা রমা কে অনুরোধ করে। “তাড়িতাড়ি এসো কিন্তু আমি বেশিখন থাকতে পারব না” রমা রতনের দিকে তাকিয়ে চোখের ইশারা করে ব্যপারটা নিভা দেখতেই পায় না। ঘরের দরজাটা টেনে দেবার আগে রতনকে নিভাদেবী বলেন “একটু রেস্ট নিয়ে জামকাপড় ছেড়ে নিয়ে ফ্রেশ হয়ে নে আমি চলে আসবো”। দরজা বন্ধ্য হতেই রমা পাশে দাড়িয়ে থাকা রতনের গালে হাত বুলিয়ে বলে “কী ব্যাপার সেদিনের পড়ে আমার কাছে আর এলে নাতো?” “তোমাকে এই শাড়িতে খুব সুন্দর দেখাচ্ছে” “ইস্স দূর থেকে কাকিমাকে প্রশংসা করলে হবে? রমা রতনের কাছে ঘন হয়ে আসে রতন রমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে লিপস্টিক রাঙ্গাঠোঁটে ঠোঁট চেপে চুমু খায় “উমম সোনা এতদিন কাকিমার কাছে একবার আসোনি কেন? রতনের হাতের থাবাটা রমার শাড়ি ব্লাউজ সমেত বড় মাংসল স্তনে সরাসরি অসভ্য আদর করে “উমম না দেব না আদর করতে, তোমাকে


বলেছিলাম না দুপুরে ফাকা পেলে আমার কাছে আসতে কেউ থাকে না তখন, কাকিমাকে জড়িয়ে ধরে যেমন ইচ্ছা আদর করতে পারতে” রতন একটানে শাড়িটা বুকের উপর থেকে সরিয়ে দেয় রমা দু হাতে ব্লাউজ ব্রা ফেটে বেরিয়ে আসা নধর স্তনাভার দুটো হাত দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করে বলে “এই দুষ্টু না কাকিমাকে এখন কিছু করিস না” “ব্লাউজ এর বোতাম গুলো খোলো তোমার দুদুদুটো চুসবো এত কাছে পেয়ে তোমারটা মুখ না দিয়ে ছারবো না” শাড়ির একদিক টা ধরে ও ধীরে ধীরে এগিয়ে আসে রমার হাত দুটো ওর ব্লাউজ ব্রা সমেত মাংসল স্তন দুটো ঢাকতে পারে না রতন এক হাতে কাকিমার শরীরটা জড়িয়ে ধরে কাছে টেনে আনে অন্য হাতে কাকিমার ব্লাউজ এর দু তিনটে বোতাম পটাপট খুলে ফেলে রমা বাধা দেবার শেষ চেষ্টা করে, রতনের সাথে এই শরীরী খেলায়ে আপত্তি নেই কিন্তু নিভাদি এসে পড়লে ব্যাপারটা ঠিক হবে না “এই দুষ্টু ছেলে যে ভাবে কাকিমাকে জাপটে ধরেছিস রেপ করবি নাকি? ফিস ফিস করে বলেন “লখী সোনা এরকম করে না এখন ব্লাউজ ব্রা খুললে নিভাদি এসে পড়লে মুশকিল হবে আমারো কী ইচ্ছে করে না তোমাকে কোলের মধ্যে নিয়ে শুতে সুযোগ থাকলে কাকিমা তোকে নিজের বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে দুদু চোষাত” রতন হাত গলিয়ে কাকিমার ব্রা ব্লাউজ এর ভেতর থেকে একটা বিশাল স্তন ভাণ্ড বার করে আনে তারপরে বোঁটা সমেত কাকিমার নধর স্তন চূষতে থাকে স্তন চোষনের আরামে রমা কাকিমা শীত্কার করে ওঠে ওর চুল সমেত মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আদর করতে করতে বলে “উমম এত আদর করে চোষা চুষি করলে আমারো তো তোকে কাছে পেতে ইচ্ছে কোরে।আমার শরীরটা গরম করে দিয়ে ঠান্ডা
করবে কে?” কথা বলতে বলতে রমা কাকিমা ওর প্যান্টএর চেনটা নামিয়ে দিয়ে জাঙ্গিয়া সমেত রতনের ফুলে ওঠা মাংসল কামদন্ডটার চারপাশে হাত বুলিয়ে আদর করতে থাকে “উমম দুষ্টু কবে কাকিমাকে এটা দিবি? রতনের সুতীব্র স্তন চোষনের আরামে প্রায় গোংগাতে গোংগাতে রমা বলতে থাকে “শুধু হামলে পড়ে কাকিমার দুদূতে জমা সব মধু খাবে অসভ্য ছেলে! অথচ কাকিমাকে নিজেরটা খাওয়াবে না উমম সোনা তোরটা ভীষণ মুখে নিয়ে আদর করতে ইচ্ছা করছে জাঙ্গিয়ার ভেতর থেকে ওটা বার কোরে কাকিমাকে একটু দে, সেদিন থেকে লোভ দেখিয়ে রেখেছে আর আমি ছটফট করছি” রতন দু হাতে রমা কাকিমাকে জড়িয়ে ধরে মনের সুখে স্তন চূষতে থাকে নিজের বয়সকা মাযের সাথে এ কবার শোয়ার ফলে মার বয়সী রমা কাকিমার শরীরটাকে দক্ষ হাতে সামলাতে অসুবিধা হয় না “কে আটকাচ্ছে তোমায়ে

মামনির কাছে চাবি নেই, বেল মেরে ঢুকতে হবে” কথা বলতে বলতে রমা কাকিমা ওর জাঙ্গিয়ার ভেতর থেকে মোটা সাপটাকে বার করে ফেলে আলতো কোরে সোফায় ওকে বসিয়ে দেয় “এতক্ষণ কাকিমার দুদু খেয়েছ, এবার কাকিমা দুষ্টু ছেলের ধন টা মুখের মধ্যে নিয়ে আদর কোরে দেবে” এক নিমেষে রতনের জিনিসটা মুখের মধ্যে নিয়ে রমা কাকিমা মেয়েলি আদর করতে থাকে কাকিমা ওর দুই উরু দুটো দুহাতে চেপে ধরে মাথা দুলিয়ে দুলিযে মুখের মধ্যে ওর পুরুষাঙ্গটাকে পুড়ে নিয়ে মেয়েলি খেলায় মেতে ওঠে, বয়সকা মাযের সঙ্গে এতবার বিছানায়ে বউয়ের মতো জড়িয়ে ধরে বীর্য বার না করলে কাকিমা যে ভাবে রতনের টা চুসছে রমা কাকিমার মুখের ভেতরে ঢেলে দেওয়া ছাড়া রতনের উপায় ছিল না রমা বেশ কিছুখন চোষার পর মুখ তুলে অবাক হয়ে বলে “ওমা ডাকাত ছেলে, তোর ক্ষমতা আছে, এত সুন্দর করে মুখে নিয়ে আদর করে দিলাম তবু রস বার করতে পারলাম না। এই ঘন ঘন হাত দিয়ে বার করে দিস বুঝি? মনে মনে ভাবলেন কত আগদা ব্যটাছেলে উনার মুখের ভেতর দেওয়া মাত্র রমার আরামদায়ক কামার্ত চোষনে গল গল করে অসহায়ের মত বীর্যপাত করে দিয়েছে আর উনি তারিয়ে তারিয়ে পুরুষ মানুষের রস তৃপ্তি করে খেয়ে নিস্তেজ ব্যাটাছেলে গুলোকে হাতের পুতুল করে ছেড়েচ্ছেন। “এই তুই কারোর সাথে শুয়েছিস নাকি? রতন মনে মনে হাসে “কাকিমা তোমাকে জড়িয়ে ধরে তোমার দুদু চূষতে চূষতে তোমার ভেতরে ঢুকিয়ে নিয়ে যেদিন আমাকে আদর করবে সেদিন তুমি যে ভাবে চাইছ সেই ভাবে তোমার ভেতরে ভাসিয়ে দেব” “কী রে মা কেও আমার মত জড়িয়ে ধরে মাঝে মাঝে আদর করিস নাকি? কী যে বল তুমি কাকিমা? “ও মা রাগ করলি নাকি? আমার চেয়ে কিছু বড় হলেও মেয়েছেলে হিসাবে নিভাদি কিন্তু কিছু কম নয় আমি তোর জায়গায়ে হলে ঘরের ভেতর যখন কেউ থাকে না তখন
একটু আধটু জড়িয়ে ধরে কিস করতাম এই বয়সেও নিভাদির যা ফিগার মেয়েছেলে হয়েও ইচ্ছা করে নিভাদিকে ব্লাউজ ব্রা খুলিয়ে জড়িয়ে ধরে ছেলেদের মত আদর করি” রমা রতনের মোটা ব্যাটাছেলের যন্তরটা হাতের মুঠোয় নিয়ে অশ্লীল আদর করে রতন কাকিমার নধর ফর্সাস্তনে মুখ ঘোষতে থাকে “এই অনেকক্ষণ হলো নিভাদি এসে পড়বে” “কাকিমা তুমি যদি আমার মা হতে তাহলেও তোমাকে ছাড়তাম না ইচ্ছেমত জড়িয়ে ধরে আদর করতাম” “উমম, তুই এইটুকু সময়ের মধ্যেই যে ভাবে আমার সারা শরীরে হাত বুলিয়েছিস তুইও যদি আমার ছেলে হতিস তাহলে আমিও তোকে জড়িয়ে ধরে কাছে পেতে চাইতাম আর ঘরে কেউ না থাকলে তুই যদি আমাকে ধরে


আজকের মত আমার বুকে মুখ ঘষা ঘষি করতে করতে আব্দার করতিষ “মামনি আমি পারছিনা তোমার ব্লাউজ আর ব্রা টা খোল তোমার দুদূতে মুখ দিতে না পারলে আমি পাগল হয়ে যাব” কতক্ষন তোর মতো জওয়ান ছেলেকে কস্ট দিতে পারতাম বল? ভাবতাম ঘরের মধ্যে ব্রা ব্লাউজ খুলে জওয়ান ছেলেকে বুকের মধ্যে নিয়ে ওর যৌবনের জ্বালাটা মিটিয়ে দিই ও যদি বয়সকা মাযের মেয়েলি শরীরটাকে জড়িয়ে ধরে ব্যাটাছেলের তৃষ্ণা মেটায় তাতে ক্ষতি কোথায়ে?” রতন রমা কাকিমার পুরুষ্টু ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে চুমু খায় ঘরের বেল বেজে ওঠে ‘প্লীজ ছাড়ো আমায়, ব্লাউজ ব্রাটা ঠিক করে নিই দস্যু ছেলে এর মধ্যেই কাকিমার দুদু চুষে লাল করে দিয়েছে রাতে সব খুলে কাকুর সাথে শুই কাকু জড়িয়ে ধরে মাঝে মাঝেই আমার দুটো দুদু চোষা চুষি করে” রতন কাকিমার কানের লতিতে চুমু খেয়ে বলে “তখন কী বলবে?” “কী আর বলবো? বলবো নিজে হামলে পড়ে চুসবে আবার নিজেই জানতে চাইবে” “উমম তোমায় ছাড়তে ইচ্ছে করছে না দুদু খেয়ে মন ভরলনা” মনে মনে বলেন অসভ্য ছেলে নিজের মায়েরটা তো কম রসালো নয় পারিস যদি মা কে আদর করে পুষিয়ে নিতে, নিভাদি অনেকদিন থেকেই ব্যাটাছেলের স্বাদ পায়না তেমন ভাবে জড়িয়ে ধরে ঘষা ঘষি করলে দুদতে হাত বোলালে মেয়েছেলে তো, বেশিখন থাকতে পারবে না আমিও তো পারি না ব্যাটাছেলে তো মেয়েছেলের শরীরের ভেতর সুখ পেতে চায় আমাদের শরীরটা ও তো কম আরাম পায়না।ব্যবস্থা করাই আছে যতবার ইচ্ছা রস ঢালুক অসুবিধা নেই কথাটা বলে রমা কাকিমা ওকে চোখ টিপে ইশারা করে রতন শেষবার রমাকাকিমাকে জড়িয়ে ধরে বেশ জোরে বড়ো মাংসল স্তন দুটো টিপে দিতে দিতে আদর করে ঠোঁটে ঠোঁট লাগিয়ে কিস করে “উমম অসভ্য ডাকাত কোথাকার” রমা বুকের কাপড় টা ঠিক করে নেয় প্যান্টটের চৈন উপরে তুলতে তুলতে দরজা খুলে দেয়। “ইস্স অনেকটা দেরি করিয়ে দিলাম” নিভা বলে “কিরে ড্রেস ছারিস নি ভালই করেছিস রমা কাকিমাকে একা বসে থাকতে হতো। রমা বিদায় নিয়ে ঘর ছাড়ে।

রতন নিজের ঘরে জামা কাপড় ছেড়ে শুধু জাঙ্গিয়া পরে, সেই অবস্থায়ে নিভা দেবী ঘরে ঢুকে ছেলের দিকে তাকিয়ে হাসেন চোখ পড়ে রতনের জাঙ্গিয়ার ভেতরে ফুলে ওঠা পুরুসাংগটার দিকে রতন জাঙ্গিয়াটা নামাতে গিয়ে থমকে যায় নিভা জওয়ান ছেলের শরীরের কাছে ঘন হয়ে আসেন “ইস্স মা কে দেখে লজ্জ্যা কিসের মার


শরীরটাতে কাল রাতে মন ভরে ঠাসা ঠাসি করেছিস তোর পুরোটা নিজের মধ্যে নিয়ে সারারাত আদর করেছি” কথাটা বলতে বলতে হাতটা জাঙ্গিয়ার ভেতর ঢুকিয়ে নির্লজ্জ্ব ভাবে ছেলের লিঙ্গটা মুঠোর মধ্যে নিযে কচলাতে কচলাতে বলেন “কী রে রমা কাকিমাকে আবার একলা পেয়ে আমার মতো জড়িয়ে ধরে দুষ্টুমি করিস নি তো?” রতন এক হাতে বয়সকা মা কে জড়িয়ে ধরে নিজের শরীরে ঠেসে ধরে “ইচ্ছে যে করেনি তা নয় ভাবলাম এর মধ্যে তুমি যে ভাবে আমাকে সব কিছু করতে দিয়েছ রমা কাকিমার সেক্সি হাবভাবটা স্বীকার করে নিয়েও বলছি বিছানায়ে তোমাকে ছাড়া এখন আর কাউকে ভাবছি না” রতনের কথায়ে নিভাদেবীর ভাললাগায়ে মনটা ভরে ওঠে রতন নিভাদেবীর পিঠের দিকে ব্লাউজ এর ভেতর হাত ঢুকিয়ে ব্রার হুকটা খুলতে চেষ্টা করে “উমম সন্ধ্যে বেলায় কেউ এসে পড়তে পারে ছেলের যা নেশা ধরেছে বয়সকা মাযের দুদূতেএকবার মুখ দিলে তো ছাড়তেই চাইবি না” “তাহলে তুমি আমারটা মুখে নিয়ে আদর করে দাও” ইস স অসভ্য” কথাটা বলতে বলতে জওয়ান ছেলের জাঙ্গিয়াটা নিচে নামিয়ে দেন রতনের উদ্যত মোটা পৌরুষটা হাতের মুঠোর মধ্যে নিয়ে লিঙ্গের মুণ্ডীর চামড়াটা নিচে নামানো ওঠানোর অশ্লীল আদর করতে করতে করতে ছেলের কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে বলেন “আবার বয়সকা মাকে কাছে পাবার ইচ্ছা জেগেছে বুঝি? “মামনি আমার অবস্থা এমন করেছ যে এখন তোমাকে কাছে পেলেই আমার শরীরটা গরম হয়ে ওঠে রতন বয়সকা মাযের শাড়িতে ঢাকা বিশাল স্তনের পাহাড়ে মুখ ঘষে “উফ্ফ দস্যি ছেলের একটুও তর সয় না” ব্লাউজ এর বোতাম কটা পটা পট খুলতে খুলতে বলেন “দুষ্টু ছেলের মা কে কাছে পেলেই ব্লাউজ খুলিয়ে দুদু খাওয়া চাই এখন কিন্তু ওসব কিছু হবে না বিছানায় শুধু আমাকে জড়িয়ে ধরে মাযের বড় দুদু দুটোয়মুখ দিয়ে শুয়ে থাকবি আর আমি তোরটা আদর করে দেবো” ব্লাউজ টা নিভা দেবীর গা থেকে খসে পড়ে ব্রার ভেতরে বিশাল স্তনের পাহাড় দুটো রতনের সামনে লোভনীয় ভাবে মৃদু দুলতে থাকে ছেলে যে বয়সকা মাযের ব্রা পড়া আদুল শরীরটা দেখলেই কামার্ত হয়ে ওঠে সেটা ভালই জানেন রতন দু হাতে বয়সকা মাযের নধর শরীরটা জড়িয়ে ধরে বৃহত্‍ স্তনের খাজে মুখ ডুবিয়ে দেয়, জওয়ান ছেলের মাথাটা নিজের প্রায় নগ্ন বর্তুলআকারের নরম মাংসল স্তনের মধ্যে চেপে ধরে ফিস ফিস করে বলতে থাকেন “উমম আমার দুষ্টুটা,


ছেলে মাযের দুদূ দেখলেই পাগল, এর মধ্যে বেশ কয়েক বার কতক্ষন ধরে মাযের দুদু চুষে খেয়েছিস জানিস? অসভ্য কিছুতেই তেষটা মেটে না বুঝি? একলা পেলেই মাযের বড় দুদু গুলোর ওপর ডাকাতের মত ঝাপিয়ে পড়ে ব্যাটাছেলেদের মত দুষ্টুমি করা চাই”। জড়িয়ে ধরা জওয়ান ছেলের হাতের আঙ্গুলগুলো বয়সকা মাযের আদুল পিঠে ব্রা র ফিতের চারপাশে ঘুরছে “এই দুষ্টু অসভ্য ছেলে উমম এখন ব্রা খুলিস না প্লিস লখীটি কেউ এসে পড়তে পারে রাতের বেলায় তোর কাছেই তো সব খুলে শুতে আসব তখন বয়সকা মা কে যে ভাবে চাস আদর করিস” কথাটা মুখে বললেও নিভাদেবী মনে মনে জানেন জওয়ান ছেলে দিনে তিন চারবার মেয়েছেলের শরীরে অনায়াসে তৃপ্তি দিতে সক্ষম, সবে সবে বয়সকা মাযের নধর শরীরের নিষিধ্য স্বাদ কয়েকবার পেয়েছে ফলে আবার যখন বন্ধ্য ঘরে বয়সকা মা কে শুধু ব্রা আর শায়া পড়া অবস্থায় মাযের পুরুষ্টু মেয়েছেলের শরীরটা জড়িয়ে ধরেছে এমনি এমনি ছেড়ে দেবে না শোবার খাটে চিত্‍ হয়ে এলিয়ে পড়েন বয়সকা মাযের শরীরের উপর ছেলে রতনের শরীরটা নেমে আসে নিভাদেবী কপোট রাগ দেখিয়ে দুটো হাত ব্রা সমেত বিশাল স্তনের মাংসল পাহাড় দুটো আড়াল করার ভান করে বলেন “ উমম দস্যু ছেলে মাযের দুদু খেতে দেব না” রতন মনে মনে বলে বৃথা চেষ্টা করছো মামনি তোমার দুদুর এক একটার যা বড় সাইজ দুহাতে সবটা ধরা যায় না ছেলের সামনে কতখানি ঢেকে রাখবে? রতন নিভা দেবীর শরীরের উপর উঠে আসে কানের কাছে মুখ নিয়ে এসে বয়সকা মাযের কানের লতিতে চুমু খায় শায়ার উপর থেকে তলপেটের নিচে অল্প চুলে ঘেরা গোপন অঙ্গে জওয়ান ছেলের শক্ত পুরুসাঙ্গের চাপটা স্পষ্ট অনুভব করেন “মামনি তোমায় আবার পেতে ইচ্ছে করছে, আমায় ভেতরে নাও, উফ মাগো তোর ওটার ঠেলা খেয়েই বুঝতে পারছি আবার তোকে বউয়ের মতো আরাম দিতে হবে, আমার কী দোষ তুমি এই বয়সেও এতো সেক্সি কাছে পেলেই পেতে ইচ্ছে করে, উমম দুষ্টু ছেলে তুই পুরোপুরিই আমার প্রেমে পড়ে গেছিস, রতন: হাত দিয়ে নিজের ওই সাইজের ডবকা দুদু ঢাকা যায়? তোমার দুদু খেতে দাও, অসভ্য ছেলে তোর খিদে কিছুতেই মিটবে না, রতন: তুমি আমাকে তোমার ভেতরে চাও না? উমম দুষ্টু আমি কী তাই বলেছি? এর মধ্যে যতবার আমার কাছে এসেছিস তোকে প্রতিবার আমার ভেতরে নিয়ে আদর করিনি? নিভাদেবী চিত হয়ে শোয়া অবস্থায়ে হাত দুটো দু পাশে ছড়িয়ে দেন রতন বয়সকা মাযের অল্প চুলে ঘেরা ফরসা বগলে ঠোঁট ঘষে আদর করে ছেলের ঠোঁট বগল চোষা শুরু করতেই নিভার শরীরটা শিরসির করে ওঠে উফ্ফ মাগো অসভ্য ছেলে মাযের বগল কিভাবে চুসছে দ্যাখো,


রতন: আমার মাযের দুদু বগল সব, পুরো শরীরটা চুষে খাবো, এই লখীটি, এরকম করে না” ছেলের মাথার চুলে বিলি কেটে দিতে দিতে আদর করে দিয়ে বলেন “দিনের বেলায় যখন তখন আমরা এভাবে বিছানায় শুলে, বিশেষ করে কেউ এসে পড়লে মুশকিল হবে। সারারাত তো আমি তোর সাথে এক বিছানায়ে তখন তো আমি শাড়ির নিচে কিছুই পড়ে শুই না আমি তো জানি আমার দুষ্টু টা আমাকে বিছানায়ে কী ভাবে চায়, রাতের বেলায় তুই আমাকে জড়িয়ে ধরে যেভাবে যতক্ষণ ইচ্ছা তোর ব্যাটাছেলের ক্ষীধে মিটিয়ে নিস। আর তাছাড়া তুই যখন পাগলের মতো আমাকে আমাকে জাপটে ধরে আদর করিস তখন আমারও তোকে ছাড়তে ইচ্ছা করে না, মনে হয় দুষ্টু ছেলেটাকে যতক্ষণ পারি নিজের দুদুরমধ্যে চেপে ধরে শুয়ে থাকি। রাতের বেলায় আমরা যেভাবে পরস্পর কে জড়িয়ে ধরে ভাল বাসাবাসি করি তখন কেউ ডিসটার্ব করার থাকে না, তুইও নিশ্চই চাইবি না বয়সকা মা কে যখন বৌয়ের মতো জড়িয়ে ধরে আদর করছিস মাযের বড় দুদু দুটো চোষা চুষি টেপা টেপি করছিস সেই সময় কেউ এসে পড়লে মাযের শরীরটা ছাড়তে ইচ্ছা করবে?সত্যি কথা বলতে কী তুই যখন আমাকে জড়িয়ে ধরে আমার দুদু চুসিস কী ভীষণ ভালোলাগে, তোর মাথাটা বুকের মধ্যে নিয়ে চেপে ধরে তোর আদর খাই ছটফট করি। মনে হয় কখন আমাকে বিছানায় নিয়ে গিয়ে পুরুষ মানুষের মতো আমাকে তোর ভালোবাসা দিবি। তখন কেউ এসেচে বলে তোকে আমার শরীর থেকে আলাদা করতে কিছুতেই ইচ্ছা করে না”। রতন নিভা দেবীর পুরুষ্টু ঠোঁটে চুমু খায় “তোমায় আদর করে মন ভরে না তোমার দুদু টিপতে চটকাতে কী আরাম লাগে” “উমম আমি তো সেটা জানি” দুটো হাত ছেলের পিঠটাকে জড়িয়ে ধরে ছেলের ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে কামনা মেশানো চুমু খান রতন: “তোমায়ে বিয়ে করতে পারতাম যদি”, “উমম আফসোস করার তো কিছু নেই আমার সঙ্গে সবই তো করে ফেলেছিস যখনই চাইছিস বয়সকা মাযের শরীরটা জড়িয়ে ধরে দুষ্টুমি করছিস আদর করতে পারছিস ব্রা তো পড়াআগেই বন্ধ্য করেছিলাম ঘরের ভিতর অস্বস্তি লাগতো এখন বাড়িতে তুই আর আমি থাকলে ব্লাউজ টাও প্রায় দিন খুলে রাখি ছেলের যাতে ইচ্ছে হলেই বয়সকা মা কে জড়িয়ে ধরে মাযের বড় দুদূতে মুখ দেবে মায়ের দুদু চুসবে টেপাটেপি করবে, আর কী ভাবে আমাকে কাছে চাস?” রতন ব্রা র ভেতর থেকে ঠেলে বেরিয়ে আসা বয়সকা মাযের বৃহত্‍ স্তনের খাজে মুখ ডুবিয়ে দেয় “উফ মামনি এই বয়সেও তোমার দুদু দুটো কী টাইট যতই আদর করি মন ভরে না, নিভা: উমম দুষ্টু ছেলে এত প্রশংসা করতে হবে না এখনি ব্রা খুলে দিয়ে আবার দুষ্টুমি শুরু করিস না। তোকে তো এ কদিনে

sabuban
sabuban
50 Followers